বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সভাকক্ষে সমসাময়িক ইস্যুতে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সুইডেনভিত্তিক অনলাইন নেটত্রা একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলেছিল, ওবায়দুল কাদের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের যে দামি সাতটি ঘড়ি ব্যবহার করেন তা অসামঞ্জস্যপূর্ণ এবং আল জাজিরায় গত ২ জানুয়ারি প্রতিবেদনে বলেছে, বাংলাদেশে নেটত্রাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘উপহারের সঙ্গে সড়কের কোনো সম্পর্ক নেই। আমার সঙ্গে কোনো কন্ট্রাক্টরের বৈঠকও হয় না। আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবো, তাদের এখানে বসতেও দেই না। যেটা হতো অতীতে, এখন হয় না।
তিনি বলেন, আমার এখানে কোনো প্রমোশনের জন্য তদবির হয় না। পরবর্তী চিফ ইঞ্জিনিয়ার যিনি হবেন, তার মাত্র ১০ দিন সময় আছে অবসরে যাওয়ার। তাকেও চিফ ইঞ্জিনিয়ার বানিয়েছি কয়েকদিন আগে। সেখানে ১০ দিন পর নতুন লোক আসবে। আগে তো চিফ ইঞ্জিনিয়ার পদে যাওয়া মানে বিশাল ব্যাপার। এসব তো আপনারা শুনতেন, এগুলো অজানা থাকতো না। আর কন্ট্রাক্টররা নির্বাচনের সময় একটা অ্যামাউন্ট দিতে চেয়েছিল। আমি সরাসরি না করে দিয়েছি। আমাকে নির্বাচনের জন্য টাকা প্রধানমন্ত্রী নিজে দিয়েছেন। আমার কারও থেকে টাকা নিতে হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৯, ২০২০
জিসিজি/একে