এই দু’জনকে অবশ্য এক বছরের স্থগিত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। তারা স্বাভাবিকভাবে খেলা চালিয়ে যেতে পারবেন।
এর আগে খুলনায় স্বাগতিকদের বিপক্ষে ঢাকা বিভাগের মধ্যকার জাতীয় লিগের ম্যাচে সতীর্থ আরাফাত সানিকে (জুনিয়র) মাঠে পেটান শাহাদাত। ম্যাচ চলাকালীন সময়ে এই কাণ্ডে শাহাতাদকে মাঠ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। জানা যায়, শাহাদাত বলের একটি অংশে শাইন দিতে সানিকে নির্দেশ দেন। সানি তাতে অনীহা প্রকাশ করলে মাঠেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন শাহাদাত। এ সময় তিনি সানিকে চড়-থাপ্পড়-লাথি মারেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে সতীর্থ এবং আম্পায়াররা এগিয়ে আসেন।
ম্যাচ রেফারি আখতার আহমেদ তার প্রতিবেদনে শাহাদাতের অপরাধকে ‘লেভেল-৪’ বলে উল্লেখ করেন।
লর্ডসের অনার্স বোর্ডে বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে শাহাদাতের নামটা এখনও সকলের চোখে ভাসে। কিন্তু, একের পর এক বিতর্কিত কাণ্ডে জড়াচ্ছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের এই পেসার। তার আগ্রাসী মানসিকতা নতুন কিছু নয়। কদিন আগে ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্য করে উল্টোপথে গাড়ি চালিয়ে নেতিবাচক খবরের শিরোনাম হয়েছিলেন শাহাদাত। তার আগে গৃহকর্মীর গায়ে হাত তুলে হাজতবাস করেছিলেন শাহাদাত।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০২, ২০১৯
এমএমএস/আরএআর