রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বইমেলা বিষয়ক বাংলা একাডেমির সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান মেলা উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ও বাংলা একাডেমির পরিচালক ড. জালাল আহমেদ।
এসময় বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি হাবিবুল্লাহ সিরাজী, সচিব মো. আনোয়ার হোসেন, পরিচালক অমরেশ ব্যানার্জিসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জালাল আহমেদ বলেন, প্রতিবছরই মেলায় মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। তার প্রমাণ বিশেষ দিনগুলো। ছুটির দিনগুলোতেও একই অবস্থা। ধারণক্ষমতার চেয়েও বেশি মানুষ আসে। বইকেনার জন্যও তাদের স্টলের সামনে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। চলাচলের রাস্তাও অনেকটা আটকে যাওয়ার মতো হয় তাদের ভিড়ে। তাই আগামীবার থেকে মেলার পরিসর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মেলায় যুক্ত হবে আরো ১০০টি নতুন ইউনিট।
তিনি বলেন, নতুন পরিসরের এ অংশটা হবে স্বাধীনতাস্তম্ভকে ঘিরে যে জলাধার আছে, তার পশ্চিম দিকে। এটা অনেকটা টিএসসি’র সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশ পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে। এছাড়া তৈরি হবে নতুন গেট। পরিবর্তন আসবে বর্তমানে মেলায় প্রবেশ ও বের হওয়ার জায়গাতেও। তবে এদিকটাকেই সাজানো হবে নতুন করে।
এসময় মেলার পরিসর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সরকারের প্রতি আর্থিক সহযোগীতার জন্য আহ্বান জানান সচিব মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, মেলার পরিসর বৃদ্ধি আর্থিকভাবেও একটি বড় ব্যাপার। তবে বইমেলাতে সহযোগিতা বেশ কম, সেদিক থেকে সরকারের প্রতি আরো বেশি এগিয়ে আসার আহ্বান থাকবে আমাদের।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৯
এইচএমএস/জেডএস