শিল্প-সাহিত্য
কালান্তর প্রকাশনী’র প্রকাশ করা বইগুলো মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশের শিশু চত্বরের ৫১১ ও ৫১২ নম্বর স্টলে পাওয়া যাচ্ছে।
শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় মেলার ঝাঁপি খোলার সঙ্গে সঙ্গেই ঢল নামে প্রাণের মেলায়। এসময় বসন্তের আমেজে নারীরা বাসন্তী রঙের শাড়ি
গ্রন্থমেলার দশম দিন শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় মেলার বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে নজরুল ইন্সটিটিউটের স্টলের বিক্রয় সহকারী
ব্যক্তিগত বা সামাজিক, যে কোনো ধরনের লাইব্রেরির জন্যই পুরো ফেব্রুয়ারি জুড়ে বই সংগ্রহের এক বিশাল সম্ভার এ বইমেলা। এছাড়া প্রতিটি
দেশের বৈচিত্র্যময় বন ও বন্যপ্রাণী ধ্বংস ও এর সঙ্গে জড়িত নানা বিষয় নিয়ে লিখেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মনিরুল
'নীল উড়াল' উপন্যাসের পটভূমি মাদক ও অপরাধচক্র। কানাডাপ্রবাসী অধ্যাপক-গবেষক বাংলাদেশে এসে নেশার নীল জগতকে উন্মোচিত করতে চান। তার
শিশুদের ডাকের সঙ্গে সঙ্গে পর্দা উঠিয়ে প্রথমে বই হাতে মঞ্চে প্রবেশ করে সিসিমপুরের প্রিয় চরিত্র টুকটুকি। টুকটুকি ঘাড় দুলিয়ে শিশু
তার কবিতায় উঠে এসেছে সৃষ্টি, জগৎলীলা, প্রণয়ের সৌরভ সব মিলিয়ে প্রেম বিরহের কবিতার বই এটি। অনেক আগে থেকেই কবিতা লেখা-লেখির মধ্যে
মেলার বিন্যাস ও আয়োজনে এবার নান্দনিকতা খুঁজে পাচ্ছেন জনগণ। সে আকর্ষণেও মেলার মাঠে ঢু মারছেন অনেকেই। আবার অনেকেই এসেছেন ছুটির দিনে
শাহিনুল হক জয়ের মতো দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের এগিয়ে নিতে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে স্টল দিয়েছে স্পর্শ ব্রেইল
চিঠি হাতে নেওয়া, খোলা, কয়েকবার করে পড়া, পড়া শেষ হলেও আবার পড়া আর সেই চিঠি সযত্নে তুলে রাখা- এসব ছিল উত্তেজনার। যে উত্তেজনার রেশ কাটতো
শুক্রবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) ছুটির দিনের বিকেলটাও ছিলো ঠিক তেমনি। এদিন অমর একুশে গ্রন্থমেলা প্রাঙ্গণে যেমন ছিল বইপ্রেমীদের বিপুল
সরেজমিনে দেখা যায়, টিএসসি, দোয়েল চত্বর দিয়ে বইপ্রেমীরা প্রবেশ করছেন। প্রচুর ভিড় হওয়ায় প্রবেশপথে নিরাপত্তাকর্মীদের বেগ পেতে
সরেজমিনে মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে নজরুল মঞ্চের ঠিক ডান পাশেই হসপিটালটির স্টল। ক্রেতা-দর্শনার্থীদের
মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৬৪৮ নম্বর স্টল চয়ন প্রকাশনীতে বইটি পাওয়া যাচ্ছে। বইয়ে পনেরটি গল্প পাঁচ ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে।
তবে শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) এসে কাটতে শুরু করেছে ভীতির মেঘ। কুয়াশা ভেদ করে দেখা দেওয়া সূর্যের হাসির মতোই স্নিগ্ধতা ছড়িয়ে পড়ছে
জারার পাশেই বসা ছোট্ট অমি। জারার দেখাদেখি বই খুলেছে সেও। তবে শুধু এরা দু’জন নয়, শুক্রবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) মেলার শিশু প্রহরে আসা
এই পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কারণে আমরা আন্দোলিত হই। আমার ধারণা, কবিতার কাজ হচ্ছে তাই – আমাদেরকে কোনো না কোনোভাবে আন্দোলিত করা। কোন কবিতা
মিথেন বাংলাদেশে একটি আর্কিটেকচারাল অর্গানাইজেশনের পাবলিক রিলেশন অফিসার। এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি হিসেবে শ্রীজ্ঞান অতীশ
০৮ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার থেকেই বইটি মেলার প্রিয়মুখের স্টলে পাওয়া যাচ্ছে। বইমেলায় স্টল নম্বর ৩৩২–৩৩২। বইটির প্রচ্ছদ করেছেন
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন