জলবায়ু ও পরিবেশ
বায়ুদূষণে আজ দ্বিতীয় ঢাকা, ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বাতাস আট এলাকায়
রাতারাতি বায়ু দূষণ কমানো সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
তজুমদ্দিন (ভোলা) থেকে: ঘূর্ণিঝড় রোয়ানু’র পর ৩৯ দিন পেরিয়ে গেলেও ভোলার তজুমদ্দিনের ক্ষতিগ্রস্ত মানুষগুলো আজো ঘুরে দাঁড়াতে
গাবুরা (শ্যামনগর), সাতক্ষীরা থেকে: দ্বীপ ইউনিয়ন গাবুরার চারপাশ ঘিরে তিনটি নদী। পশ্চিমে খোলপেটুয়া নদীর ওপারে শ্যামনগরেরই আরেক
পাথরঘাটা (বরগুনা): পেশা থেকেই বংশের পরিচয়। নাম বিনয় ভুষন কর্মকার, সবাই তাকে ডাকেন খোকন কর্মকার। পূর্ব পুরুষ থেকেই স্বর্ণের ব্যবসা
বলেশ্বর পাড় থেকে ঘুরে: বিশ্ব ঐতিহ্য ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন সংলগ্ন বলেশ্বর নদ। এ নদের পশ্চিমে সুন্দরবন আর পূর্ব পাড়েই দক্ষিণের
পাথরঘাটা (বরগুনা থেকে): আকাশে কালো মেঘ ও গুঁড়ি-গুঁড়ি বৃষ্টি হলে সাগরে ইলিশ পাওয়া যায়। ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ে জেলেদের জালে। বরফে ঢেকে
পাথরঘাটা (বরগুনা) থেকে: ‘হগগোলে (সবাই) মাছ ধরতে নদী-সাগরে যাইতাছে, কিন্তু মোরা এহনও যাইতে পারি নাই। সিজন শুরু হইয়া গ্যালেও
নীলডুমুর, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা থেকে: ঘূর্ণিঝড় বাড়তে থাকে, দুপুর ২টার দিকে বাতাস আর পানির স্রোত আরো ভয়াবহ আকার ধারণ করে। ৮৫ বছর বয়সী
সোনাগাজী, ফেনী থেকে: পানির অপর নাম জীবন। পানির কারণেই পৃথিবীতে প্রাণ আছে। তবে সে পানিই যখন সুপেয় না হয়, তখন তা হয়ে উঠে নানা অসুখ, এমনকি
চর চান্দিয়া, ফেনী থেকে: পাঁচ বছরের ছোট্ট পলাশ। ঠিকমতো বুঝতে শিখেনি, শুরু হয়নি স্কুলে যাওয়ার পালাও। কিন্তু এখনই বাবার হাত ধরে
পাথরঘাটা (বরগুনা থেকে): সিডর বিধ্বস্ত বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার চরদুয়ানি ইউনিয়নের দক্ষিণ চরদুয়ানি গ্রামের বয়োবৃদ্ধ মো. ইসমাইল
পাথরঘাটার পদ্মা গ্রাম থেকে: আগের চেয়ে মানুষ ভালো আছে। গত ১০ বছরে এলাকায় কোনো চুরির খবর হুনি না। আগে তো শিং (সিঁধ) খুইদ্যা (খুঁড়ে) ঘরে
চর চান্দিয়া (ফেনী) থেকে: জোয়ার হলেই স্কুল বন্ধ। আর ভাটা এলেই খোলা। নদী গর্ভে শতবর্ষী প্রাথমিক বিদ্যালয় বিলীন হওয়ার পর গত ছয় বছর ধরে এই
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) থেকে: শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে সবচেয়ে বেশি ডায়রিয়া রোগীর দেখা মেলে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী আসেন গাবুরা
পাথরঘাটা উপকূলের জনপদ ঘুরে: ১০ বছরের শিশু মো. কাওছার। যে বয়সটা তার বই-খাতা নিয়ে স্কুলে যাওয়ার, সমবয়সীদের সঙ্গে হৈ-হুল্লোড় করে
পাথরঘাটা (বরগুনা থেকে) : এই তো হেদিন মাছ ধরতে নদীতে গেলাম আর কোস্টগার্ড মোগো লোকজন ধইরা লইয়া গ্যালো। কি বোলে অবরোদ আছে। পরে জাইয়া লোক
শ্যামনগর, সাতক্ষীরা থেকে: উপকূলীয় শহর শ্যামনগরে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। কিছুটা
পাথরঘাটা (বরগুনা থেকে): ‘গাছ ধইরা কোনোমতে ঝুইল্যা আছিলাম। ১০/১২ মিনিট প্রচণ্ড বাতাস ছিটকে নিতে চাইছিল। লগে বাঁধ ভাইঙ্গা বন্যা আইসা
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) থেকে: উপকূলীয় শহর শ্যামনগরে চিকিৎসার নামে চলছে রমরমা ব্যবসা।বেসরকারি হাসপাতাল, প্যাথলজি আর ফার্মেসি গড়ে
বরগুনা: ঘূর্ণিঝড় রোয়ানুর প্রভাবে আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের বাশবুনিয়া খালের সেতুটির মাঝের অংশ সম্পূর্ণভাবে ভেঙে ৬ গ্রামের
পাথরঘাটা (বরগুনা থেকে): ‘মোগো বাঁচতে অইলে (হলে) পানির লগেই (সঙ্গেই) যুদ্ধ হরতে (করতে) অইবে’- মাত্র উনিশ বছরের রিপনের উপলব্ধি এটি।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন