ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০০ রবিউস সানি ১৪৪৬

উপকূল থেকে উপকূল

ভোরের সূর্যের সাক্ষাৎ সোনাদিয়ায়!

সোনাদিয়া, মহেশখালী, কক্সবাজার থেকে: পুব আকাশে রক্তিম আভা। গাছে গাছে পাখিদের ডাকাডাকি। সৈকতের কিনারে ঠায় দাঁড়িয়ে গগনমূখী ঝাউবন।

দ্বীপ সোনাদিয়া এখনও আদিম!

সোনাদিয়া, মহেশখালী, কক্সবাজার থেকে: এখানে এখনও সেই আদিম সেকেলে জীবন। চরিদিকে ধূ ধূ বালুরাশির মাঝে ছোট ছোট বসতি। কিলোমিটারের পর

সোনাদিয়ার সম্ভাবনা কি হারিয়ে যাবে?

সোনাদিয়া, মহেশখালী, কক্সবাজার থেকে: যে দ্বীপ এক সময় ছিল পাখির রাজ্য। যেখানে সবুজ বনানী আর নীল জলের মিলনমেলায় প্রকৃতি পেতো ভিন্ন রূপ।

দরিয়ানগর সমুদ্র যেখানে পাহাড়ে মিলেছে

দরিয়ানগর, কক্সবাজার থেকে: শেষ বিকেলে পাহাড় থেকে নেমে এসে সমুদ্রের ঢেউয়ে আলতো করে হাত বুলিয়ে গেল সুর্য। সেই খুশিতে যেন চক চক করে উঠল

শীতের সৈকত, অন্যরূপে কক্সবাজার!

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে: বালুকাবেলায় নোনাজলের ফেনিল ছাপ স্পষ্ট। সমুদ্রের গর্জন ধেয়ে আসে কিনারে। আছড়ে পড়ে ঢেউ। পড়ন্ত বেলায়

উচু ও শক্ত বাঁধের দাবিটা পূরণ হবে তো!

উপকূলীয় জনপদ ঘুরে: উপকূলের বিপন্ন মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি উচু ও শক্ত বাঁধ। প্রতিনিয়ত দুর্যোগের আতঙ্কে থাকা মানুষেরা বেঁচে থাকার

ঝুঁকিতে প্রাকৃতিক নিরাপত্তা বেষ্টনি!

কুয়াকাটা, পটুয়াখালী ঘুরে এসে: উইহানে (ওখানে) মোগো (আমাদের) ঘর আল্‌হে (ছিল)। সাগর আল্‌হে আরও দূরে। ঝড়-তুফানে মোগো কিছুই অইতো (হতো) না।

ধ্বংসের পথে গঙ্গামতি সংরক্ষিত বন!

কুয়াকাটা, পটুয়াখালী ঘুরে এসে: সংরক্ষিত বন হলেও সংরক্ষণ বলতে কিছুই নেই। বহু বছরের পুরোনো বন যে যেভাবে পারছেন, ব্যবহার করছে। একদিকে

বুনো শাকে জীবিকা, ফুরিয়ে আসছে দিন!

কুয়াকাটা, পটুয়াখালী ঘুরে এসে: বুনো শাকে জীবিকার দিন ফুরিয়ে আসছে। গাছপালা ধ্বংস হচ্ছে, বন-জঙ্গল হারিয়ে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে

বিনামূল্যে আইনি সহায়তা, স্বস্তি ফিরছে তৃণমূলে!

লালুয়া, কলাপাড়া, পটুয়াখালী ঘুরে এসে : নাম রাশিদা বেগম। স্বামী হেলাল খান। বাড়ি পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের চর

গ্রামের স্কুলে তথ্যপ্রযুক্তি, কতদূর?

লালুয়া, কলাপাড়া, পটুয়াখালী ঘুরে এসে: গ্রামের স্কুলে এখনও পৌঁছেনি বিদ্যুতের আলো। নেই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগে শিক্ষক। আসেনি

পায়রা সমুদ্র বন্দর, স্বপ্নের হাতছানি!

টিয়াখালী, কলাপাড়া, পটুয়াখালী ঘুরে এসে: প্রত্যন্ত পল্লী সাজছে অন্যরূপে। রাস্তাঘাট হচ্ছে পাকা। বসেছে বৈদ্যুতিক খুঁটি। অন্ধকারে ঢাকা

গ্রামে ফেরা যুবকের স্বপ্নভঙ্গ!

লালুয়া, কলাপাড়া, পটুয়াখালী ঘুরে এসে: পৈত্রিক ভিটে আঁকড়ে থাকার আশা নিয়ে গ্রামে ফেরা। জমিতে ক্ষেত-খামার করে জীবন ধারণ, আর গ্রামের

যুদ্ধটা যখন লেখাপড়ায় টিকে থাকার!

লালুয়া, কলাপাড়া, পটুয়াখালী ঘুরে এসে: দুই কিলোমিটার দূরের স্কুল থেকে বিকেলে বাড়ি ফেরা। গোসল আর দুপুরের খাবার বাড়িতেই। রাত ও পরের দিন

স্কুল ছেড়ে কাজের সন্ধানে!

লালুয়া, কলাপাড়া, পটুয়াখালী ঘুরে এসে: ঘরে পড়ার টেবিল রাখার জায়গা নেই। পানিতে ডুবে বইপত্র নষ্ট হয়েছে কয়েকবার। স্কুলে যাওয়া পথে পথে

নারীর ক্ষুদ্র উদ্যোগ, ঘুরছে সংসারের চাকা!

লালুয়া, কলাপাড়া, পটুয়াখালী ঘুরে এসে: নারীর ক্ষুদ্র উদ্যোগে ঘুরছে সংসারের চাকা। পুরুষের আয়ের সঙ্গে যোগ হচ্ছে নারীর রোজগারের

স্বাস্থ্যসেবায় দৃষ্টান্ত গড়েছে চর ফলকন

কমলনগর, লক্ষ্মীপুর ঘুরে এসে : ঝোপঝাড়ে পরিপূর্ণ ভবনটিতে এখন আলো ঝলমল পরিবেশ। যে ভবনে ঢুকতে এক সময় মানুষ ভয় পেত, সেখানে এখন নবজাতকের

সিডরের ৭ বছর: স্বজনের অপেক্ষা, কাটেনা ভয়!

উপকূলের সিডর বিপন্ন জনপদ ঘুরে: সাত বছর ধরে গুমড়ে কেঁদে ফেরা মানুষের দল। হারানো স্বজনের জন্য কান্না থামেনি তাদের। অনেকেই স্বামী,

সিডরে ধুঁকছে কর্মহীন মানুষের জীবন!

উপকূলের সিডর-বিপন্ন জনপদ ঘুরে: সব হারানো জেলে হাবিবুর রহমান মলিন মুখ। তার অপলক দৃষ্টি সমুদ্রের দিকে; যেখানে ঢেউয়ের সঙ্গে যুদ্ধ করে

সিডরে ছিঁড়ে যাওয়া বাঁধ জোড়া লাগেনি

উপকূলের সিডর বিপন্ন জনপদ ঘুরে : প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় সিডরের পর সাত বছরে বহু মানুষ কাজের সন্ধানে এলাকা ছেড়েছে। জমিতে ফসল না হওয়ায়

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়