জলবায়ু ও পরিবেশ
মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল সাড়ে ১১টায় চরচান্দিয়া ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর এলাকা সংলগ্ন মাঈন উদ্দিনের দোকানের পশ্চিম পাশ থেকে হরিণটি উদ্ধার
মঙ্গলবার (২১ মে) সকালে ইউনিয়নের দারভাঙ্গা গ্রামে হরিণটিকে ধরা হয়। স্থানীয় বাসিন্দা আইয়ুব খান বাংলানিউজকে বলেন, হরিণটি দেখতে
এছাড়া সরকারি নিষেধাজ্ঞা এবং নিয়মনীতিতো মানতেই হয়। বহুমুখী প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হয় প্রায় সারাটা মৌসুম। এ বছর নতুন করে উপকূলীয়
সোমবার (২০ মে) রাতে সাপটি উদ্ধার করা হয়। জানা যায়, এদির রাত পৌনে দশটায় রঞ্জু কাহার নামে ভাড়াউড়া চা বাগানের এক বাসিন্দা সাপটিকে
সম্প্রতি মৌলভীবাজারের হাকালুকি হাওরে ধরা পড়লো বিশালাকৃতির একটি বোয়াল মাছ। এটি সম্ভবত এ জলাশয়ের প্রাচীনতম মাছের একটি। যার ওজন
মাছ আর ভাতের সঙ্গে বাঙালিদের প্রজন্মগত সুসম্পর্ক বিরাজমান। খেতে বসলে মনে পড়ে যায় সেই শৈশবের কথা! মায়ের বকুনি! খাবার শেষ করে ওঠার
সারা বছর মাটির নিচে ঘুমিয়ে থাকে এই ফুল গাছের কাণ্ড। মে মাস এলেই সে কীভাবে যেন টের পেয়ে যায়! তারপর মাটি ভেদ করে মাথা উঁচু করে সেই
প্রতিরাতেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে এখানে। মাঝে মধ্যে মৃদু বা ঝড়ো বাতাসে বয়ে নিয়ে আসছে স্বস্তির পরশ। এই বৃষ্টির রেশ সীমান্তঘেরা চায়ের-শহর
সরকারি সহযোগিতার অভাবে বাংলাদেশের কৃষক পর্যায়ে ফুলটি চাষের পরিধি বাড়েনি বলে মনে করছেন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের
দিবসটি উপলক্ষে শনিবার (১১ মে) দুপুরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সেতুবন্ধন যুব উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে নানান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
শনিবার (১১ মে) সকালে উপজেলার চর গজারিয়া এলাকার মেঘনা নদী থেকে হরিণটি উদ্ধার করা হয়। দুপুরে উদ্ধার হওয়া হরিণটি বন-কর্মকর্তার কাছে
শনিবার (১১ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস-২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বেগম
তবে কালো রঙে চামচের মতো ঠোঁটকেন্দ্রীক এই পাখিটি পৃথিবীজুড়ে আজ মহাবিপন্ন। বাসস্থান, খাদ্য এবং প্রজনন সংকটের কারণে বিপন্ন হয়ে পড়েছে
কারখানায় রাতের আঁধারে পোড়ানো ব্যাটারি থেকে নির্গত রাসায়নিক পদার্থের বিষক্রিয়া বাতাসের সঙ্গে মিশে ছড়িয়ে পড়ছে প্রকৃতিতে। এতে
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, প্রায় সাত বছরের বেশি সময় ধরে বালু উত্তোলনে ইজারা বন্দোবস্ত নেই। অথচ উপজেলাজুড়ে পাহাড়ি নদী ও ছোট
আর এ কাজটি করেছেন বন্যপ্রাণীপ্রেমী স্থানীয় ভৈরবগঞ্জ বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক ফণিভূষণ রায় চৌধুরী। জানা গেছে,
এরা সাধারণত বাসা করে জলাশয়ের আশপাশে বা জলাভূমি সংলগ্ন বড় গাছে। কিন্তু রিসোর্টের গাছে ডাহুক পাখি বাসা করার বিষয়টি নিয়ে চিন্তায় পড়ে
যত দিন গড়াচ্ছে তাপমাত্রা ততই বাড়ছে। দিনে লু হাওয়া, রাতে গুমট গরমে নাভিশ্বাস উঠছে সবার। বৃষ্টির জন্য মানুষের মধ্যে যেনো হাহাকার পড়ে
পাখি আমাদের পরিবেশের এক উপকারী প্রাণী। বাংলাদেশে বিচরণকারী পাখি-প্রজাতির রেকর্ড করা সংখ্যা প্রায় ৭শ। সম্প্রতি যোগ হলো নতুন আরো
কাঠফাটা রোদে রোজাদার মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে মঙ্গলবার (৭ মে)। তেঁতে উঠেছে অফিস ও আবাসিক ভবনে থাকা আসবাবপত্রগুলোও।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন