পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য
এ পাখিগুলো ছোট ঘাস জাতীয় তৃণভূমির কীটপতঙ্গ ঠোঁটে গুঁজে রসনার ভোজ সারে। বাংলায় এই সুন্দর পাখিটির নাম ‘হলদেচোখ-ছাতারে’ এবং
শনিবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বনবিভাগ বাঘটিকে উদ্ধারের চেষ্টা চালায়। কিন্তু বনবিভাগ এটি উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়।
সিলেট বন্যপ্রাণী বিভাগ সূত্র জানায়, গত ২ ডিসেম্বর সিলেটের ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই এলাকা থেকে একটি ‘রেসাস বানর’ উদ্ধার করে
এভাবে চলতে থাকলে এই প্রাণীটি খুব শিগিগিরই পৃথিবীর বুক থেকে চিরতরে হারিয়ে যাবে, এমনটাই আশংকার কথা জানান বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা।
বাইক্কাবিলের জলাশয় আর ডাঙায় ব্যস্ত সময় কাটাতে দেখা গেছে তাদের। জলজ উদ্ভিদের কচি পাতা, জলচর পোকা ধরে ধরে খেতে পটু চঞ্চল স্বভাবের এই
পাহাড়ি জনগোষ্ঠীরদের কাছে কাশের এই প্রজাতিটির গুরুত্ব রয়েছে। এটি দিয়ে তারা ঝাড়ু, ঘরের বেড়া, ঘরের চাল ও ঝুড়ি তৈরি করেন। প্রকৃতি
সর্বশেষ শুক্রবার (০৭ ডিসেম্বর) দুপুরে শহরের সূত্রাপুর এলাকায় হনুমানটির দেখা মেলে। দৃষ্টিগোচর হওয়া মাত্রই উৎসুক
শুক্রবার (০৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ক জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ
কারণ, অন্ধকার বনের পথিক সে। আধারের মাঝেই সে সবকিছু স্পষ্টতই দেখতে পায়। সন্ধ্যাকাশ নেমে এলেই তার বেরুবার সময় ঘনিয়ে আসে। বুধবার (৫
বুধবার (০৫ ডিসেম্বর) উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের পাটোয়ারীপাড়া গ্রাম থেকে শকুন পাখিটিকে উদ্ধার করা হয়। জানা যায়, উপজেলা
বুধবার (০৫ ডিসেম্বর) সকালে জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল চন্দ্র দাস গন্ধগোকুলটি অবমুক্ত করেন। জানা যায়,
বুধবার (০৫ ডিসেম্বর) দুপুরে বন্যপ্রাণী আইনের আওতায় আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়। হবিগঞ্জ রেমাকালেঙ্গা রেঞ্জ কর্মকর্তা
সোমবার (৩ ডিসেম্বর) ২০০টিরও বেশি দেশের ২৪ হাজারের বেশি অংশগ্রহণকারী এই আর্তি নিয়ে হাজির হয়েছেন সেখানে। দুই সপ্তাহের এ সম্মেলন শেষ
আর নতুন এ প্রজাতির ব্যাঙয়ের সন্ধান পান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মো. কামরুল হাসান। নতুন
শনিবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে পৃথিবীব্যাপী মহাবিপন্ন ‘বনরুই’ ধরে হত্যা করার ছবি ও ভিডিওচিত্র বাংলানিউজের কাছে এসেছে। হত্যার পরে
আরো মজার ব্যাপার- গাছের ডাল থেকে উড়ে যেয়ে পোকামাকড় শিকার করে এবং শিকার শেষে আগের জায়গায় অর্থাৎ যেখানে সে বসা ছিল সেখানে ফিরে আসে।
তিন ফুট উঁচু ওই মোরগটির মালিক ফিথিম সেজফিজাজ তার নাম দিয়েছেন মেরাক্লি। আর মেরাক্লি সম্পর্কে ফিথিম আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে
‘রুগ্ন’, ‘মাঝারি’ এবং ‘উন্নত’ এই তিন ধরনের চা বাগানের ক্যাটাগরিতে (বিন্যাস) বিস্তৃত হয়ে আছে সারাদেশের ১৬৬টি চা বাগান।
বয়সের তুলনায় অনেক বড় এ পশুটি বেড়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়ার লেক প্রেসটনের একটি ফার্মে। সেখানে ছয় বছর ধরে এর লালন করছেন জিওফ পিয়ারসন নামে
বৃহস্পতিবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে নীলফামারী শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কের নিয়ামতপুর এলাকা থেকে কবুতরটি উদ্ধার করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন