ক্রিকেট
নিজের কাজ তিনি করে যান অনেকটা নিরবে, নিভৃতে। তাইজুল ইসলাম প্রাদপ্রদীপের আলোয় আসতে পারেননি কখনোই। সবসময় থেকেছেন ছায়ার নিচের তারকা
তাইজুল ইসলামের সঙ্গে সাকিব আল হাসানের নামটা যেন জুড়ে আছে পুরোপুরিভাবে। সাকিব যখন খেলেছেন তখন, অথবা তিনি যখন
শেষ বিকেলে আলোক স্বল্পতায় বন্ধ হয়ে গেল খেলা। কিন্তু পুরো দিনই যেন অন্ধকারে ছিলেন ব্যাটাররা। বাংলাদেশের ব্যাটাররা একটু বেশি,
মিরপুরে ব্যাটারদের ব্যর্থতার পর বল হাতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে জবাব দিয়ে যাচ্ছেন তাইজুল ইসলাম। শুরুটা করেন হাসান মাহমুদ। এরপর বাকি
ব্যাটিং ব্যর্থতার প্রথম সেশনের ধারাবাহিকতা থাকলো দ্বিতীয়টিতেও। অল্পতেই অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। এরপর বোলিংয়ে দ্রুত উইকেট পেলেও
ভারত সফরের ব্যর্থতা ভুলে নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও তাদের শুরুটা হলো
জাকের আলি মাঠে নেমেই পড়েছিলেন। অনেক্ষণ ধরে প্রস্তুতিও নিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু ভেতরে ঢোকার পরই জানতে পারেন, মধ্যাহ্নভোজের বিরতি
শুরুটা করেছিলেন উইয়ান মুল্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার এই পেসার বাংলাদেশের টপ অর্ডারে তিনবার আঘাত হানেন। এরপর তার সঙ্গে যোগ দেন কাগিসো
ইনিংসের তৃতীয় ওভারের প্রথম বল। উইয়ান মুল্ডারের বল গিয়ে লাগে মুমিনুল হকের পায়ে। জোরালো আবেদন আসে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছ থেকে।
মিরপুরের 'স্পিন ফাঁদ'র কথা মাথায় রেখে দল সাজিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু প্রথম দিনের শুরুতে দক্ষিণ আফ্রিকা সাফল্য পেল পেস বোলিংয়েই।
শেরে বাংলা স্টেডিয়ামের সামনের পুরো রাস্তায়ই বন্ধ। জনসাধারণ তো দূর, খেলা সংশ্লিষ্ট ও অ্যাক্রিডেটেশন সঙ্গে নিয়েও কয়েক ধাপের
শেষ ওভারে জয়ের জন্য ৬ রান দরকার ছিল আফগানিস্তান ‘এ’ দলের। আবু হায়দার রনির প্রথম বলেই ছক্কা মেরে দলের জয় নিশ্চিত করেন সাদিকুল্লাহ
‘চোকার্স’— আপনার হয়তো বুঝতে বাকি নেই শব্দটি কোন দলের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি খাটে৷ হ্যাঁ, আরও বৈশ্বিক মঞ্চে হৃদয় ভাঙার গল্প লিখেছে
লিটন দাসের হাতে বল, তিনি হাতও ঘুরালেন। তার সঙ্গে তখন দাঁড়িয়ে ব্যাটিং কোচ ডেভিড হেম্প। লিটন কি তাহলে গ্লাভস ছেড়ে মিরপুর টেস্টে বলই
জাতীয় ক্রিকেট লিগের প্রথম দিনে দুটি ম্যাচ শুরু হয়নি বৃষ্টির কারণে। দ্বিতীয় দিনে বাধা থাকলেও সবগুলো ম্যাচই শুরু হয়েছে। এর মধ্যেই
১৬ বছর আগে, সাকিবের বয়স তখনও স্রেফ ২১ বছর। ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টানা দুই ম্যাচে পাঁচ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন সাকিব আল
‘পালাইছে রে পালাইছে, সন্ত্রাসীরা পালাইছে’, মিরপুরে যখন সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে, তখন এমন স্লোগান দিচ্ছিলেন সাকিব আল হাসানের ভক্তরা।
সকালে বাংলাদেশ দলের অনুশীলন তখন শুরু হয়েছে কেবল। ব্যাটারদের বেশিরভাগেরই ব্যস্ততা ইনডোরের নেটে। এ সময় নাঈম হাসান ও মেহেদী হাসান
গত কয়েকদিন ধরেই মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সাকিব ইস্যুতে বিক্ষোভ, পাল্টা বিক্ষোভ হচ্ছে। রোববার সাকিবকে দেশে ফিরিয়ে
১০৭ রানের লক্ষ্য পাড়ি দেওয়া খুব একটা কঠিন নয়। তবে শেষ দিনের প্রথম ঘণ্টায় কিউইদের জন্য আতঙ্কের নাম ছিলেন জাসপ্রিত বুমরাহ। মেঘলা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন