তিনি পৌর এলাকায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের হাতে খাতা তুলে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বছরের শুরুতেই

শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) বিকেলে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে এ উৎসবের সূচনা হয়। উৎসবের প্রথম দিনে নতুন-পুরাতনদের মিলনমেলায় পরিণত হয়

সংশ্লিষ্টরা জানান, আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামগুলোর সঙ্গে সামাঞ্জস্য রেখে মাঠটির ব্যাসার্ধ ৭০ থেকে ৮০ মিটারের মধ্যে রাখা হয়েছে। যদিও

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করে ইনস্টিটিউটটি। সকালে ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণ থেকে

কমিটি দুই দফা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা কমিটির কথা বলতে অস্বীকৃতি জানায় ফলে বৃহস্পতিবার (২

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ স্বাক্ষরিক এক বিজ্ঞপ্তিতে বহিষ্কারের তথ্য নিশ্চিত

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ নিয়ে কর্মসূচি

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) দুপুরে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সব ফটকগুলোতে তালা লাগিয়ে দেন এবং প্রধান ফটকের সামনে বিক্ষোভ শুরু

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে তাদের তালিকা প্রকাশ করা হয়। অকৃতকার্য হয়েও ভর্তির সুযোগ পাওয়া ওই শিক্ষার্থীর

বৃহস্পতিবার (০২ জানুয়ারি) সকালে হল অফিসে বিদায়ী প্রাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. এজেএম শফিউল আলম ভূইয়ার কাছ থেকে তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন। 

বুধবার (১ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ভাটারা কালী মন্দির প্রাঙ্গণে পঞ্চম পর্যায়ের এ উৎসব উদযাপন করা হয় বলে সংস্থাটির পাঠানো এক সংবাদ

বাংলা, ইংরেজিসহ অন্য বইয়ের পাশাপাশি তারা পেয়েছে মাতৃভাষার বই। এ বছর খাগড়াছড়িতে তিন ভাষায় মোট ৪০ হাজার ৫৫৯ জন শিশু মাতৃভাষায় বই

সবার হাতেই নতুন বই। কেউ ইংরেজি, কেউ বাংলা বই নিয়ে বসেছে। আবার কেউ বসেছে অংক বই নিয়ে। একজন বই পড়ছে, আরেকজন আবার বইয়ের পাতা

বুধবার (১ জানুয়ারি) দুপুরে কুড়িগ্রাম শহরের ১ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে উৎসবমুখর পরিবেশে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই

তিনি বলেছেন, সন্তান কখনও ব্যর্থ হলে তাকে তিরস্কার না করে পরবর্তী ধাপে এগিয়ে যাওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করুন। দেখবেন আপনার সন্তান

বুধবার (০১ জানুয়ারি) দুপুরে বামইন স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে বই বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ

সদর ঝরণার মতো নূরজাহান বেগম, অর্জুন দাস, শেফালী রানি, শামছুল ইসলাম ও ওমর আলী শেখসহ শত শত অভিভাবক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে হাসিমুখে

অপেক্ষার প্রহর যেন শেষ হয় না, কখন আসবেন অতিথিরা, শুরু হবে বই উৎসব। আর একটু বেলা বাড়লো, রোদ উঁকি দিল, শুরু হলো উৎসব। নতুন বই দেওয়ার এ

বছরের প্রথমদিনই প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি এবং মাধ্যমিক ও দাখিল বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নতুন বই নিয়ে ঘরে ফিরেছে।এবছর  সাড়ে ছয় লাখ

বুধবার (০১ জানুয়ারি) বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ সাব্বির হায়দার বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর)