ঢাকা, রবিবার, ১৪ পৌষ ১৪৩১, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ইচ্ছেঘুড়ি

বিশ্বের অদ্ভুত যত বাড়িঘর!

বাড়ি হয় নানা রকমের। ইট-কাঠের বদ্ধ দালান ছাড়াও রয়েছে নির্জন কোলাহলমুক্ত গ্রামে সবুজের মাঝে, প্রকৃতির কাছে ছোট্ট কুটির। শুধু ধরণই নয়,

গায়ে কাঁটা দেওয়া ৭ স্থান

ঘুরতে যেতে সবারই ভালো লাগে। আর কেউ কেউ তো ছুটি পেলেই বাক্স-পেটরা গুছিয়ে রওনা দেন বন-জঙ্গল, সাগর-পাহাড় চষে বেড়াতে। অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ

জলের তলে উদ্যান!

কেমন লাগবে যদি পানির নিচে ডাইভ করতে করতে চারপাশে রঙিন মাছের ঝাঁক, গাছপালা দেখতে পাও, ঘুরে বেড়াতে পারো বেঞ্চের উপরে নিচে? অবাক হবে

ঈদ আনন্দ মস্ত

জিলহজের নয় তারিখেরসূর্য গেলে অস্তসারাদেশে শুরু হবেঈদ আনন্দ মস্ত।গরু কিংবা ছাগলেরছিলে ফেলে পোস্তঘরে ঘরে রান্না হবেমজাদার

কালীর জন্য মায়া

গাইটার গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে ওকে মুখে তুলে খাইয়ে দিল বাদল। গাইটা ওর খুব প্রিয় বন্ধু। আর গাইয়ের বাছুরটাকেও ও খুব আদর করে। মা-বেটিকে এক

ঈদে নাড়ির টানে

১.ঈদে নাড়ির টানেআর ক’টা দিন পরেইআসবে ঈদের দিনকেনা কাটায় ব্যস্ত সবাইযার যা খুশি নিন।ছোটাছুটি হুড়াহুড়িচারদিকেতে শোরনাড়ির টানে

একালের ঈদ, সেকালের ঈদ

অবশেষে ঈদটা কিন্তু এসেই গেল। ছোটবেলায় দিন গুণতাম কবে আসবে ঈদ। এখন আর সেটা হয়না। ঈদ আজ দু’ভাগে বিভক্ত। এক ভাগ একালের, আরেক ভাগ

প্রাণীমুখো ফুল

ফুল মানেই সৌন্দর্যের প্রতীক। ফুল দেখে মন ভোলে না এমন মানুষ পাওয়া দায়। তবে এমন কিছু ফুল আছে পৃথিবীতে যা শুধু ফুলেল সৌন্দর্যে আকৃষ্ট

ডাকের ইতিহাস

তুমি কী চিঠি লেখো? এখন অবশ্য চিঠির প্রয়োজনীয়তা প্রায় নেই বললেই চলে। চিঠির স্থান এখন দখল করে নিচ্ছে ই-মেইল। তবুও কিন্তু চিঠির আবেদনই

সর্বজনীন দুর্গোৎসব ও দেবী দুর্গা

  যা হয়েছে তা ভালোই হয়েছেযা হচ্ছে, তা ভালোই হচ্ছে।যা হবে, তা ভালোই হবে।তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছো?তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি

কোকিল ডাকা ভোর

আজ সারাদিন বৃষ্টি হবে মেঘকে দিয়ে ছুটিবৃষ্টি শেষে রঙিন রোদে খেলবো লুটোপুটি।রোদ হয়ে যায় দুষ্টু খোকা করে শুধুই খেলাএটা ওটা খেলতে গিয়ে

একজন ফারহানা মিস, কিছু ফড়িং এবং মেঘলা আকাশ

তার নাম ফারহানা মিস। মানে নামটা কিন্তু ফারহানা মিস না, নাম হচ্ছে ফারহানা শারমিন নাফীস। কিন্তু কাউকে তার নাম জিজ্ঞেস করলে উত্তর দেবে

পূজার বেলা

ঘণ্টা বাজে, শঙ্খ বাজে,ধূপের কড়া গন্ধে-ঢোলের আওয়াজ, ঢাকের তালেপ্রাণটা নাচে ছন্দে।পটকা বাজি ফুটছে আজিমহোৎসব ঘিরে,সানাই বাজে, মণ্ডপ

রং লেগেছে বনে

তিড়িং বিড়িং দুষ্টু ফড়িংউড়ছে পাতায়-ঘাসে,প্রজাপতি শান্ত মেয়েচুপটি করে হাসে।রং লেগেছে সবুজ পাতায়গাছের ডালে ডালে,হলুদ-কমলা-লাল-নীল

হিমালয়ের রহস্যময় প্রাণী ইয়েতি

আজ তোমাদের হিমালয়ের দুরারোহ চূড়ায় বসবাসকারী কল্পিত এক প্রাণীর কথা বলবো। ভয়ঙ্কর এ প্রাণীর নাম ইয়েতি। ইয়েতি নামটা মূলত তিব্বতিদের

মন খারাপ খরগোশ

খরগোশের মন খারাপ হয়েছে। হবে না কেন? সে তো আর বিড়ালের মতো দুষ্টু না। কিন্তু বকাবকি খেতে হল তাকেই। বাড়ির গিন্নি মানুষ ভালো হলেও

কন্যা তুমিই পারো বদলে দিতে

মেয়েটির নাম রিতু। ছোট্ট একটা গ্রামে থাকে বাবা-মা আর ছোট ভাই দুটোর সাথে। সে স্কুলে যায় না। তার বাবা- মা বলেন, মেয়েদের তো বড় হলেই বিয়ে

আকাশে রংধনু কীভাবে ফুটে ওঠে?

নানা রঙের রংধনু মাঝে মাঝে আকাশের সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয় কয়েক গুণ। নীল আকাশে হঠাৎ অর্ধবৃত্তাকার সাতটি রঙের সারি আমাদের অবাক করে। মনে

শিশুদের রাস্তার পাশে দাঁড় করিয়ে রাখবেন না

ঢাবি: নেতা- নেত্রী বা ভিআইপিকে সংবর্ধনা দিতে রাস্তার পাশে ফুল হাতে শিশুদের দাঁড় করিয়ে রাখা খুবই ঘৃণ্য কাজ বলে মন্তব্য করেছেন

সবচেয়ে বড় চকলেট ভাস্কর্য

বন্ধুরা, চকলেট খেতে পছন্দ করো তো? জানি, তোমার উত্তর হবে ‘অবশ্যই!!’ সত্যি, চকলেট খেতে কে না ভালোবাসে! সবার প্রিয় একটি খাবার চকলেট।

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়