নদীর জলে কাশের ছবি রূপে ভরা আঁকা নানা রঙে নানান রকম মেঘের যায় সে দেখা। প্রখর রোদে মৃদু বাতাস কাশের খাওয়া দোল প্রতিচ্ছবি

কম্পিউটারে ওর কোনো কিছু নিজে করা ভাইয়ার নিষেধ। কারণ সেখানেও নাকি দুষ্টু মানুষেরা থাকে। একদিন রাশিব খেলছিল। হঠাৎ কোথা থেকে যেন একটা

একটা থেকে হাজার ইলিশ একটা ইলিশ লাখ মা ইলিশের জীবন বাঁচাও ভরবে নদীর বাঁক। মা ইলিশ আর জাটকা ধরা আপাতত বন্ধ কেনা-বেচা চলবে না আর

১৯০২ সালের নভেম্বর মাসের ঘটনা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট তখন থিওডর রুজভেল্ট। প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট আবার শিকার করতে খুব পছন্দ

আগ্নেয়গিরি থেকে বেরিয়ে আসা গলিত এসব পদার্থকে বলা হয় লাভা। আর এই লাভা বেরিয়ে আসার প্রক্রিয়াকে বলা হয় অগ্ন্যুৎপাত। প্রাকৃতিক এ

বাহ, ভারি মজা তো! শিয়ালেরা হাফ ছেড়ে বাঁচলো। আমাদের রাজা-রানি যখন ঘি মেখে দিলে গোবর আর লেদা খেয়ে ফেলতে পারে তবে আর চিন্তা কি? 

শরৎ এলো বলে- নদীর তীরে কাশের সারি হাওয়ার সাথে দোলে। শরৎ এলো বলে- কালো মেঘের নৌকাগুলো কোথায় গেলো চলে। শরৎ এলো বলে- শারদীয়ার গান গাইবো

কিন্তু নোরা জবাব দেয় না! সে গুঁটিশুটি মেরে ফার্ন ঝোপের আরো গভীরে চলে যায় এবং ভাবে কেউ তাকে খুঁজে পাবে না। তবে হঠাৎ-ই জ্যাক তার সামনে

গাছের ছায়ায় খেলা করে দস্যি ছেলের দল কলসী কাঁখে বধূরা যায় আনতে নদীর জল। দিগন্তের ওই সবুজ মাঠে রাখাল চরায় গরু দিনের শেষে ক্লান্ত

শুক্রবার (৬ অক্টোবর) সকালে বিশ্ব শিশু দিবস ২০১৭ উপলক্ষে শিল্পকলা একাডেমিতে তারা এসব ছবি আঁকে। কেন্দ্রীয় খেলাঘরের আয়োজনে অনুষ্ঠিত

তাকে কেন করি এত অবহেলা! সংগ্রামে চলে জীবনের ভেলা। তার সম্মান তাকে  হবে দিতে। শিক্ষক ভালো থাক ধরণীতে। বাংলাদেশ সময়: ১৭৪০ ঘণ্টা,

সবাই বললো, খাওয়ার ব্যবস্থা? সেটা কীভাবে?   রাজা বললো, প্রতিদিন আমাদের তিনবেলা পশু-পাখির টাটকা গোশত এনে খাওয়াতে হবে। সেটা হতে পারে

যুক্তরাষ্ট্রের ৬৮ বছর বয়সী জ্যাকি সংগ্রহ করেছেন ৮ হাজার ২৬টি টেডি বিয়ার। শুধু তাই নয়, টেডি বিয়ার সংগ্রহ করে বিশ্বরেকর্ডও গড়েছেন

আকাশে পাখা মেলে উড়ছে কত শত পাখি সকাল বিকাল খেলার মাঠে দেখছে কত আঁখি। ছোট বড় সবার মনে অল্প স্বল্প আনন্দ প্রার্থনা করি দূর হোক সব

কেউ কি এমন ভূত দেখেছ মুচকি মুচকি হাসে ঘন কালো রাতের বদল ভোর সকালে ভাসে? কেউ কি এমন ভূত দেখেছ মায়ার ভরা বুক আদর করে কথা বলে লাল জামা

বলবেই না কেন? ওর বয়স মাত্র চার বছর। মোম জেলে হ্যাপি বার্থ ডে বলার সাথে সাথে যখন পার্টি-স্প্রে করা হয়, তখন তুষারপাতের মতো স্প্রে-র

এদিকে বিজ্ঞান বিষয়টা মজার হলেও কখনো কখনো তা কিছুটা জটিল এবং একঘেঁয়েমি মনে হয়। তাই বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনার আগে শিখে নেই খুব সহজ একটা

না এখনও প্রচণ্ড রেগে অস্থির হয়ে থাকা মাইক, জ্যাক আর পেগির সঙ্গে গিয়ে বসার চেয়ে সে বরং এখানেই থাকুক না, পুরোপুরি একাকী।  ‘তাহলে,

শরৎকালের দৃশ্যগুলো দেখতে যেন নরম তুলো সঙ্গে নানান থাকবে ফুলও একটু ভালোবেসো। আমি শুনে বলছি তাকে এসব ছবি শিল্পী আঁকে হাজার নদীর

দূর মাঠ প্রান্তরে সবুজের দোলা তন্ময় হয়ে যায় কি তা ভোলা। রেঙে ওঠে কাশবন, শাপলার বিল পদ্মফুলের কুঁড়ি হাসে খিল খিল। আকাশের বুকে চাঁদ