বছরজুড়ে দেশ ঘুরে
লংগদু (রাঙামাটি) ঘুরে: সেসময় উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসন চলছিলো। ব্রিটিশরা বিভিন্ন অঞ্চলে রাজত্ব কায়েমে
বিলাইছড়ি ঘুরে: প্রকৃতির রূপসী কণ্যা রাঙামাটি। পাহাড়ঘেরা হ্রদের জলে অপার সৌন্দর্যর এ লীলাভূমিতে চেনা পাহাড়-হ্রদ-গহীন অরণ্যের আড়ালে
দেবতা পুকুর (মহালছড়ি)ঘুরে: নূনছড়ি নদী পার হতেই শুরু হলো সিঁড়ি বাওয়া। দু’পাশে ঘনবন। মাঝে পাহাড়ের ঢালের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে প্রসস্ত
ধুমনীঘাট (মহালছড়ি ঘুরে): পাহাড় ধসে রাস্তাটা বন্ধ। বেবিট্যাক্সি চালক কিছুতেই থিকথিকে আঠালো কাদার ওই পাহাড় পার হতে রাজি নন। হাতে পায়ে
খাগড়াছড়ি থেকে: আমাদের বিদ্যুৎ নিয়ে ভাবার লোক নেই। যাদের ভাবার কথা তাদের তো আর সমস্যা নেই। তাদের বাসায় আইপিএস আছে, জেনারেটর আছে।
সাজেক (বাঘাইছড়ি, রাঙামাটি) ঘুরে: পাহাড়ি পথ উঁচু-নিচু, উথাল-পাথাল ঢেউয়ের মতো। চট্টগ্রাম থেকে হাটহাজারী, ফটিকছড়ি, নাজিরহাট, মানিকছড়ি,
রাঙামাটি থেকে: ‘ও সখিনা গ্যাছছ কি-না ভুইল্যা আমারে...’, কিংবা ‘রিকশা কেন আস্তে চলে না...’ এসব তুমুল জনপ্রিয় গান পার্বত্য জেলা
শুভলং ঝর্ণা ঘুরে রাঙ্গামাটি থেকে: এক সময় শাঁ শাঁ জলধারায় ধারায় পর্যটকদের নজর কাড়ত বরকল উপজেলার শুভলং ঝর্ণা। বিশাল উঁচু পাহাড় থেকে
রাঙামাটি থেকে: সবুজ পাহাড় আর সুন্দর স্বচ্ছ লেকের লেকের শহর রাঙামাটির অন্যতম আকর্ষণ কাপ্তাই লেকে নৌভ্রমণ। কিন্তু পর্যটকরা যে
রাঙ্গামাটি থেকে: রাঙ্গামাটি শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরের পাহাড়ি গ্রাম ঘাগড়া। উঁচু পাহাড়ের ওপরেই আঁকাবাঁকা সড়কটি ভেদভেদি হয়ে চলে
হাজারছড়া ঝর্ণা (রাঙ্গামাটি) ঘুরে: লোকালয় থেকে অাধা কিলোমিটার দূরে জনমানুষহীন গহীন জঙ্গলে আফিদা বেগমের মনোহারী দোকান! দুর্গম
কাপ্তাই লেক ঘুরে: সবুজ, শ্যামল, নীলাভ এখানকার প্রকৃতি। প্রতি ক্ষণে ক্ষণে বদলায় সেই প্রকৃতির রঙ ও রূপ। হয়ে উঠে আরও মোহনীয়-মায়াময়।
ঝিরিঝিরি ঝরনা (রাঙ্গামাটি) ঘুরে: কেউ বলেন ঝিরিঝিরি ঝরনা, কেউ বলেন ছোট ঝরনা। যে নামেই ডাকা হোক না কেন রাঙ্গামাটি জেলার বরকল উপজেলায়
রাঙ্গামাটি থেকে: পাহাড় প্রকৃতির রূপসীকণ্যা রাঙ্গামাটির কাপ্তাই লেক আফ্রিকা মহাদেশের ভিক্টোরিয়া লেক থেকে অনেক সুন্দর, মনোরম ও
রাঙামাটি থেকে: রাঙামাটির দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম ঝুলন্ত ব্রিজ। অনেকে এটাকে এ জেলার ‘সিম্বল’ হিসেবে মনে করেন। শহরের
পানছড়ি, খাগড়াছড়ি ঘুরে এসে: চেঙ্গী যখন বর্ষায় রুদ্র রূপ ধারণ করে, তখন নদীপাড়ের কৃষকদের মুখোমুখি হতে হয় নানা দুর্ভোগের। আবার শুষ্ক
খাগড়াছড়ি থেকে: প্রথম দেখায় ভালো লাগার বিষয়টি দাগ কাটবে হেরিটেজ পার্কে। খাগড়াছড়ি শহর থেকে দুই কিলোমিটার দূরত্বের পার্কটি ব-দ্বীপ
ঝুলন্ত ব্রিজ (রাঙামাটি) ঘুরে: তিন ফুট পানির নিচে ডুবে রয়েছে ‘ঝুলন্ত ব্রিজ’। গত সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের পর থেকে ব্রিজের
মাটিরাঙা (খাগড়াছড়ি) ঘুরে: এই গাছের নিচে বসে শীতল বাতাস লাগালে নাকি আয়ু বাড়ে মানুষের। অলৌকিক কিছুতে বিশ্বাসীরা তাই এখানে এলে
রামগড় (খাগড়াছড়ি) থেকে: পাশাপাশি চারটি স্তম্ভের প্রথমটিতে রা ১, দ্বিতীয়টিতে ম ৭, তৃতীয়টিতে গ ৯, চতুর্থটিতে ড় ৫। এগুলো এক সঙ্গে মিলিয়ে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন