বছরজুড়ে দেশ ঘুরে
রবি ঠাকুরের স্মৃতিধন্য কুঠিবাড়ি, কাছারি বাড়ি, বকুলগাছ, ষোল বেহারার পালকি, হাত পালকি, অর্ধচন্দ্রাকৃতির বসার বেঞ্চি, শান্ত দীঘিতে
‘গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা’ বাংলায় সাংবাদিকতাচর্চার অন্যতম ভিত্তি। যার স্লোগান ছিল ‘গুণালোকপ্রদা দোষ
মিনিট পাঁচেকে সাগরের দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে উড়লেন পাখির মতো। নেমেও এলেন শুরুর ধাক্কা সামলে দারুণভাবে। নেমে শুধু একটু হাফ ছেড়ে
পর্যটন বিষয়ক প্রভাবশালী ওয়েবসাইট ‘ট্রিপ অ্যাডভাইজর’ দিয়েছে ‘এক্সেলেন্স’ সনদ। ‘লোনলি প্লানেটে’ও সেরাদের তালিকায় স্থান
চারপাশ আলোকিত করছে, কিন্তু কোনোভাবেই চোখের জন্য সে আলো বিড়ম্বনার নয়। বরং ভিন্ন রকম ভালোলাগার আবেশে জুড়িয়ে যায় প্রাণ। রিসোর্টে
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) ঘুরে: ঢলু বাঁশের লম্বা সরু চোঙ্গায় বিন্নি চাল। সঙ্গে দুধ, চিনি, নারকেল, চালের গুঁড়া। নাড়ার আগুনে বাঁশের ভেতর
পেছনে সরষে ক্ষেতের অবারিত হলুদে জমে থাকা শিশির কণায় নরম রোদের ঝিলিক। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ওই নরম রোদের তেজ যতো বাড়বে, ততো তাড়াতাড়ি
ভৌগলিক অবস্থান, পুঁথি সাহিত্য আর ইতিহাসের খোলা পাতা অনুযায়ী, বেতনা নদীর দক্ষিণ তীরে এই স্থানটার নাম লাবসা। এখানেই বসবাস করতেন গাজী
মাধবীলতা আর তমালে কিসের আকর্ষণ আর কেনই বা তা ‘সিদ্ধ’ সে গল্পে (আসলে গল্প নয়, সত্যি) যাওয়ার আগে ঠাকুর হরিদাস সম্পর্কে অন্তত কিছু কথা
কিন্তু এইখানে দু’টি পড়ো পড়ো ইমারতকেও বলা হচ্ছে সেই মানিক পীরেরই দরগা। এখান থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে এই দেবহাটায়ই বনবিবির
মন্দির থেকে পূব দিকে নেমে যাওয়া কয়েক সিঁড়ি এখনও মিলিয়ে যায়নি। সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে আঙুল বরাবর খুব বেশি দূর চোখ এগুলো না- বাড়িতে আটকে
আশ্রমের একটি জায়গায় বসে তিনি তিনলক্ষ বার হরিনাম জপ করতেন। সে কারণেই মর্ত্যলোকে তিনি হরিদাস নাম ধারণ করলেন। ভক্তরা বলেন- ঠাকুর
ডালে ডালে যার আগাছা-পরগাছার বসবাস। একখানে তো রীতিমতো একটা খেজুর গাছই দঁড়িয়ে গেছে ঝুলের ওপর। আর গুঁড়ির কোটর থেকে অনবরত নিজেদের
এভাবে বলছিলেন, শেখ জাফর উল্লাহ। এক যুগের বেশি সময় তিনি পাউখালী প্রবাজপুর শাহী জামে মসজিদে ক্যাশিয়ারের দায়িত্ব পালন করছেন।
হোক হিন্দু, হোক মুসলিম, অথবা হোক খ্রিস্টান বা অন্য কোনো ধর্মমতের মানুষ, সুন্দরবনের সীমানা ছোঁয়ার সঙ্গে সঙ্গে বনজীবীরা নিজেদের তুলে
অনেকটা আবিষ্কারের নেশায় সুন্দরবনে যাওয়া শুরু করেন পল্লী চিকিৎসক ডা. জি এম সেকেন্দার হোসেন। বৈঠা টেনে বুড়ি গোয়ালিনী থেকে শরণখোলা
স্থানীয় মানুষ এ দুর্গ সম্পর্কে জানা তো দূরে থাক, বাংলানিউজের ‘বছরজুড়ে দেশ ঘুরে- পর্যটনে সুন্দরবন’ টিমকে জায়গামতো চিনে যেতেই
সূর্য তখনও দিগন্তে হারিয়ে যায়নি। দিগন্তের খেজুর গাছের মাথা ছুঁই ছুঁই করছে। তড়িঘড়ি করে মো. আবু হানিফ তখন ক্ষেতের আইল একটু ভেঙে পানি
অথচ এ নদীরই উজানে ধুমঘাটে রাজধানী গড়েছিলেন যশোরের মহারাজা প্রতাপাদিত্য। এর পশ্চিম তীর ঘেঁষে গড়ে উঠেছিলো ঐতিহাসিক জনপদ ঈশ্বরীপুর।
যশোর থেকে বেনাপোল। সবুজের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে একটি সড়ক। দু’পাশে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে শতাব্দী প্রাচীন গাছগুলো।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন