নদী ও সাগরে মাছ ধরারত জেলেরা ফিরতে শুরু করেছেন। ঘাটে নোঙর করা হয়েছে শত শত জেলে নৌকা।
সিপিপির উপ-পরিচালক মো. সাহাবুদ্দিন জানান, জেলায় এখন পর্যন্ত ৭ নম্বর বিপদ সংকেত চলছে, সিপিপি কর্মীরা প্রচারণা করছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় আম্পান মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ভোলার ২১ চরের ৩ লাখ বাসিন্দাকে নিরাপদ আশ্রয়ে আনার কাজ শুরু করেছে জেলা প্রশাসন।
উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে নৌ বাহিনী, নৌ পুলিশ, জেলা পুলিশ ও কোস্টগার্ডের সহায়তায় এ মাইকিং শুরু হয়।
একইসঙ্গে সাইক্লোন সেল্টারে আশ্রয় নেওয়া মানুষের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার জন্য অতিরিক্ত ৪০০সহ সর্বমোট ১১০৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে।
ভোলার জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম ছিদ্দিক জানান, সাবাইকে সতর্ক করার পাশাপাশি নিরাপদ আশ্রয়ে আসতে সিপিপি ১০ হাজার ২০০ স্বেচ্চাসেবী রাত থেকেই উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং শুরু করেছেন। নদী ও সাগরে অবস্থানরত সব নৌযানকে নিরাপদ আশ্রয়ে আসতে বলা হয়েছে।
এছাড়াও আশ্রয় কেন্দ্রে মানুষদের জন্য ৩ বেলা খাবারের ব্যবস্থা ছাড়াও নগদ টাকা, শুকনো খাবার ও শিশু খাবার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের আগে, ঝড়ের সময় ও পরবর্তী সময়ে কাজ করার জন্য সব প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বাংলাদেশ সময়: ১২২২ ঘণ্টা, মে ১৯, ২০২০
আরএ