দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কেপটাউন টেস্টে বল টেম্পারিংয়ে জড়িয়ে পড়েন স্মিথ-ওয়ার্নার ও ব্যানক্রফ্ট। পরে আইসিসি স্মিথকে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা ও ম্যাচ ফি’র শতভাগ জরিমানা করে।
আপিল না করা প্রসঙ্গে এক টুইট বার্তায় স্মিথ বলেন, ‘যা ঘটেছিল অধিনায়ক হিসেবে পুরো দায়িত্বটা আমি নিজের কাঁধে নিচ্ছি। আমি এই শাস্তির বিপরীতে কোনো চ্যালেঞ্জ করছি না। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া এর মাধ্যমে কঠোর একটি বার্তা দিয়েছে। আমি এটা মেনে নিচ্ছি। ’
স্মিথের শাস্তি মেনে নেওয়া মানে ক্রিকেটে ফিরতে ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত তাকে অপেক্ষা করতে হবে। যা কিনা ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় ওয়ানডে বিশ্বকাপের দুই মাস আগে।
অজি সাবেক অধিনায়ক স্মিথের মতামতের পর ব্যানক্রফ্টও টুইটারে শাস্তি মেনে নেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন, ‘ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার দেয়া সাজা আমি মেনে নিচ্ছি। অস্ট্রেলিয়ান মানুষের বিশ্বস্ততা অর্জনে আমি এমনটা করতে পছন্দ করবো। ধন্যবাদ তাদের যারা আমাকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। ’
এদিকে অভিযুক্ত আরেক ক্রিকেটার ওয়ার্নার কি শাস্তি মেনে নিচ্ছেন না শুনানিতে যাচ্ছেন তা অবশ্য এখনও কিছু জানা যায়নি। বাঁহাতি এ ক্রিকেটারকে এক বছরের নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি নেতৃত্বে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়।
স্মিথ ও ব্যানক্রফ্টের চ্যালেঞ্জ না করার বিষয়ে মুখ খোলার একদিন আগে অবশ্য অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন ভিন্ন কিছু জানিয়েছিল। তারা ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার কাছে এই তিন ক্রিকেটারের শাস্তি কমানোর জন্য অনুরোধ করেছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৫ ঘণ্টা, ০৪ এপ্রিল, ২০১৮
এমএমএস