এভাবে দর্শকবিহীন মাঠে খেলার আয়োজন ঠিক পছন্দ নয় শোয়েব আখতারের। সাবেক পাকিস্তানি ফাস্ট বোলারের মতে, দর্শকবিহীন মাঠে খেলা আর কনে ছাড়া বিয়ে একই কথা।
‘হেলো অ্যাপ’র লাইভে শোয়েব আখতার বলেন, ‘খালি স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলা হয়তো ক্রিকেট বোর্ডগুলোর পক্ষে সম্ভব এবং আর্থিক কারণে জরুরি। কিন্তু আমি মনে করি না এটা বাজারজাত করা সম্ভব। খালি স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলা আর কনে ছাড়া বিয়ে একই কথা। খেলার জন্য দর্শক জরুরি। আমি আশা করি এক বছরের মধ্যেই করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। ‘
এর আগে একই লাইভে শোয়েব আখতার ২০০৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ নিয়ে কথা বলেন। তিনি জানান, সেবার ভারতীয় কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার সেঞ্চুরি না পাওয়ায় কষ্ট পেয়েছিলেন তিনি। ওই ম্যাচে শোয়েবের বাউন্সারে মারতে গিয়ে আউট হওয়ার আগে শচীনের ব্যাট থেকে আসে ৯৮ রান। তবে শচীন সেঞ্চুরি না পেলেও ম্যাচটি ৬ উইকেটে জিতে যায় ভারত।
‘রাওয়ালপিন্ডি এক্সপেস’ বলেন, ‘শচীন ৯৮ রানে আউট হয়ে যাওয়ায় কষ্ট পেয়েছিলাম। এটা স্পেশাল ইনিংস ছিল। তার অবশ্যই সেঞ্চুরি করা উচিত ছিল। আমি আশা করেছিলাম সে সেঞ্চুরি করবে। বাউন্সারটার ব্যাপারে বললে, ওটা ছক্কা হলেই খুশি হতাম, যেমনটা সে আগেও মেরেছে। ’
ওই ম্যাচে ৭৫ বলে ৯৮ রান করেন শচীন। অন্যদিকে ১০ ওভার বল করে ৭২ রান খরচে কোনো উইকেটের দেখা পাননি শোয়েব।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৫ ঘণ্টা, মে ১৮, ২০২০
এমএইচএম