ঢাকা, বুধবার, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বিনোদন

শ্রোতার ভালোবাসাই আব্বার জন্য বড় পুরস্কার: ফাহমিদা নবী

নিউজরুম এডিটর | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫৫৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০২০
শ্রোতার ভালোবাসাই আব্বার জন্য বড় পুরস্কার: ফাহমিদা নবী ফাহমিদা নবী ও মাহমুদুন্নবী

১৯৯০ সালের ২০ ডিসেম্বর না ফেরার দেশে পাড়ি জমান প্রথিতযশা সংগীতশিল্পী মাহমুদুন্নবী। রোববার (২০ ডিসেম্বর) গুণী এই শিল্পী ৩০তম প্রয়াণ দিবস।

বাবার চলে যাওয়ার দিনে মাহমুদুন্নবীর সুযোগ্যকন্যা-সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী বলেন, ‘আব্বা নেই ৩০ বছর। আব্বার গান প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম গাইছে। আর কী চাওয়ার থাকতে পারে! এই পৃথিবীতে ৩০ বছর পরও মানুষ বলেন, তিনি বড় ভালো মানুষ ছিলেন। আব্বার কথা ভাবলেই অভিমানের কথা চলে আসে। কিন্তু একজন সার্থক শিল্পীর জন্য আমিও শ্রোতা হয়েই কিছু বললাম। ’

তিনি আরও বলেন, ‘শ্রোতার ভালোবাসাই আব্বার জন্য বড় পুরস্কার। বাংলা গানের খাতায় এক অবিনাশী স্বরলিপি-কিংবদন্তি শিল্পী মাহমুদুন্নবী। ’

রোববার বাবার মৃত্যুদিনে চ্যানেল আইয়ে দুপুর ৩টা ৫ মিনিট থেকে ‘প্রিয়জনের প্রিয় যত গান’ অনুষ্ঠানে গাইছেন দুই বোন ফাহিমদা নবী ও সামিনা চৌধুরী। অনুষ্ঠানে গান ও বাবাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করছেন মাহমুদুন্নবীর দুই মেয়ে।

মাহমুদুন্নবীর গাওয়া কালজয়ী গানগুলোর মধ্যে রয়েছে- ‘আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন’, ‘তুমি যে আমার কবিতা’, ‘আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে কেন সৈকতে পড়ে আছি’, ‘তুমি কখন এসে দাঁড়িয়ে আছো আমার অজান্তে’, ‘ও গো মোর মধুমিতা’, ‘সালাম পৃথিবী তোমাকে সালাম’, ‘খোলা জানালার পাশে একা বসে আছি’, ‘ও মেয়ের নাম দেব কী’, ‘গানের খাতায় স্বরলিপি লিখে বল কী হবে?’, ‘সুরের ভুবনে আমি আজও’সহ অসংখ্য গান। ‘দি রেইন’ সিনেমায় ‘আমি তো আজ ভুলে গেছি সবই’ গানের জন্য ১৯৭৬ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান কিংবদন্তি মাহমুদুন্নবী।

বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০২০
ওএফবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।