ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৩ বৈশাখ ১৪৩২, ০৬ মে ২০২৫, ০৮ জিলকদ ১৪৪৬

স্বাস্থ্য

বাংলাদেশিদের চিকিৎসাসেবা দিতে বেশ আগ্রহ ভারতের এমজিএমের

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১:০৩, জানুয়ারি ২৫, ২০২০
বাংলাদেশিদের চিকিৎসাসেবা দিতে বেশ আগ্রহ ভারতের এমজিএমের

ঢাকা: প্রায় দুই দশকের বেশি সময় ধরে চিকিৎসা খাতে গৌরবময় অবদান রেখে আসা ভারতের এমজিএম হেলথ কেয়ার চিকিৎসায় আরও বেশি সেবা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশিদের জন্য।

শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ আগ্রহ প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি।

এসময় প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন এজিএম হেলথ কেয়ারের অ্যাসোসিয়েট ভাইস প্রেসিডেন্ট সেনু স্যাম এবং প্রতিষ্ঠানের ইনস্টিটিউট অব ইএনটি, হেড অ্যান্ড নেক সার্জারির প্রধান অধ্যাপক ড. সঞ্জীব মোহন্ত।

আয়োজনে আগ্রহ প্রকাশ করে সেনু স্যাম বলেন, অনেক বাংলাদেশিই এখন চিকিৎসার জন্য ভারতীয় চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপর আস্থাবাদী। আমরা সেই জায়গাটি থেকে বাংলাদেশিদের আরও ভালো ও উন্নতমানের সেবা দিতে আগ্রহী।

তিনি বলেন, আমাদের এজিএম হেলথ কেয়ার বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারসহ অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য যুগোপযোগী। টেস্ট এবং সার্জারির জন্য অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতিসহ চিকিৎসার মান উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটি কাজ করে যাচ্ছে নিরলস। একইসঙ্গে খরচও অন্যান্য স্থানের তুলনায় অনেক কম এখানে।

এছাড়া ফেসবুক বা ই-মেইলের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কেউ হাসপাতালটির সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাদের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ, ভিসা প্রসেসিং, এয়ারপোর্ট থেকে গ্রহণ করা, হোটেল ব্যবস্থাপনার কাজটিও এখন থেকে বিনামূল্যে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ করে দেবে বলেও জানান তিনি।

আয়োজনে অধ্যাপক ড. সঞ্জীব মোহন্ত তার বিভিন্ন অনন্য সাফল্যের তথ্য তুলে ধরেন। একইসঙ্গে নাক-কান-গলা বিষয়ক নানা জটিলতা ও তার সুষ্ঠু প্রতিকারের বিষয়ে আলোকপাত করেন এবং বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

ভারতের চেন্নাইয়ে অবস্থিত এমজিএম হেলথ কেয়ার বহুবিধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং প্রান্তিক সেবাদাতা হাসপাতালের কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে মানুষের আস্থা, খ্যাতি ও গোরব অর্জন করেছে বলেও জানানো হয় এই আয়োজনে।

বাংলাদেশ সময়: ১৬০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০২০
এইচএমএস/টিএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।