উপকূল থেকে উপকূল
হাতিয়া দ্বীপ থেকে: নদীর ভাঙা-গড়ার সঙ্গে মিতালী গড়েই বাস করেন চরাঞ্চলের মানুষেরা। প্রকৃতির হাতে ভাগ্যকে সঁপে দিয়েই জীবন-জীবিকা
পাথরঘাটার উপকূল ঘুরে: আরাফাত কাজী বয়স ১৪, প্রাথমিকের গণ্ডিও শেষ করেনি। এ বয়সেই সে একজন দক্ষ জেলে হিসেবে পরিচিত। লেখাপড়া না করলে কি
হাতিয়া দ্বীপ থেকে: টাকা দেখলে কাঠের পুতুলও হা করে- প্রচলিত প্রবাদ। কিন্তু নোয়াখালীর হাতিয়া দ্বীপের একমাত্র সরকারি হাসপাতালের
ভবানীপুর, দৌলতখান (ভোলা) থেকে: ‘রাইতে ঘুম হয় না, আতঙ্কে থাকি; এই বুঝি ঘর ভেঙে গেলো। কোথায় যাব, নদী তো সবই লইয়্যা গেলো। তাই বাঁধের উপর
হাতিয়া দ্বীপ থেকে: নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া। মূল ভূখণ্ড থেকে এখানে আসতে বেশ বেগ পেতে হয় মানুষকে। যেন অন্য একদেশ। সকালের
পাথরঘাটা (বরগুনা থেকে): ‘মোরা পানির লগে (সঙ্গে) যুদ্ধ হরে (করে) বাঁইচ্যা থাহি। তয় ডাকাতের (জলদস্যু) লগেই পারি না। ধরা পড়লেই শ্যাষ,
গাবুরা (শ্যামনগর), সাতক্ষীরা থেকে: দুর্গম দ্বীপ অঞ্চল হলেও প্রাথমিকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ভালো গাবুরা ইউনিয়নে। তবে যোগাযোগের
উপকূল ঘুরে (ভোলা): মেঘনার তীর ঘেঁষা জেলে পল্লী, এখানে ৩ শতাধিক পরিবারের বসবাস, এ এলাকায় কোনো টিউবওয়েল বা পুকুর নেই। এক কিলোমিটার দূরে
গাবুরা (শ্যামনগর), সাতক্ষীরা থেকে: পর্যাপ্ত মজুদ থাকলেও বিতরণই হয় না জন্ম নিয়ন্ত্রণ সামগ্রী। থমকে আছে পরিবার পরিকল্পনা
গাবুরা (শ্যামনগর, সাতক্ষীরা) থেকে: নদীতে দিনের গণনা চলে গুণের হিসাবে। ১৫ দিনে এক গুণ। এই গুণ হিসাব করেই জীবিকা চলে খোলপেটুয়া নদী
চর বায়েজিদ, সুবর্ণচর, নোয়াখালী থেকে: রাস্তার দু’পাশ জুড়ে সারি সারি গাছ, পুকুরে মাছের মাতামাতি, পাড় ভর্তি হরেক রকম সবজি, গোয়াল
সুবর্ণচর, নোয়াখালী থেকে: ঋণ-দাদনের অভিশাপে প্রতিনিয়ত দরিদ্র থেকে আরও দরিদ্র হচ্ছেন উপকূলের জেলেরা। তাদের জীবন যেন ঋণের গণ্ডিতেই
গাবুরা (শ্যামনগর), সাতক্ষীরা থেকে: আইলায় বিধ্বস্ত এক জনপদ দ্বীপ ইউনিয়ন গাবুরা। প্রতি দুতিন বছর অন্তর দ্বীপটিতে ঘূর্ণিঝড়
বরগুনা: ইলিশের মৌসুমে রুপালী ইলিশের সন্ধানে সাগরে ছুটছেন বরগুনা, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বাগেরহাটসহ উপকূলের জেলেরা। কিন্তু নদ-নদী ও
সুবর্ণচর (নোয়াখালী) থেকে: আশ্রয়ন প্রকল্পে আশ্রয় মিললেও অধিকার মেলেনি নদীগর্ভে সহায়-সম্পত্তি হারানো উপকূলের ভাগ্যবঞ্চিতদের।
সোনাগাজী, ফেনী থেকে: দুইশ’পাঁচ একর জমি আছে হাসপাতালের নামে, কিন্তু সেখানে হাসপাতালের কোনো চিহ্ন নেই। এর পরিবর্তে ভাঙা চোরা ভবনে
পাথরঘাটা উপকূল ঘুরে: বাপ-দাদার নিজস্ব কোনো জমি-জমা নেই। বলেশ্বর নদের পাড়ে বাঁধের ওপর দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে বসবাস করছেন ইসমাইল হাওলাদার
গাবুরা (শ্যামনগর), সাতক্ষীরা থেকে: বাড়ির উঠানে বাসন পড়ে আছে। কোনো শিশু সেখানে খেলতে গিয়ে ফেলে রেখেছে। স্বামীর কাছে এ জন্যেও মার খেতে
পাথরঘাটা (বরগুনা) থেকে: ‘অরা (ওরা) মোগো (আমাদের) বিপদের বন্ধু হইয়া গ্যাছে, রাইত নাই দিন নাই, কোনো বিরামও (বিশ্রাম) নাই, যহন যে ডাকে, তহন
পাথরঘাটা (বরগুনা থেকে): ‘টিউবয়েলের পানিতে লবণ আর পাথর, সাপ্লাইয়ের লাইন নষ্ট- পানি ওডে না। মোগো ভাই অনেক কষ্ট’- বলছিলেন মো. শহিদুল
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন