উপকূল থেকে উপকূল
ভোলা: শীতের শুরুতে দ্বীপজেলা ভোলার উপকূলীয় চরাঞ্চলে অতিথি পাখি এলেও শিকারিদের কারণে সেসব পাখি এখন অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। ভোলার
দুবলার চর থেকে ফিরে: প্রতিবছর অক্টোবর থেকে টানা ছয় মাস সুন্দরবনের দুবলার চর পায় নতুন প্রাণ। এ সময় মৎস্যজীবীরা অনুমতি পায় সাগরে মাছ
লক্ষ্মীপুর: কিছুদিন আগেও যে মাঠে ছাত্র-ছাত্রীরা খেলাধূলা করতো। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সমাবেশ হতো। প্রায় প্রতি বিকেলে স্থানীয়
লক্ষ্মীপুর: কাদিরপণ্ডিতের হাট ও লুধূয়া বাজার কমলনগর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বাজার। এ দু’টি বাজারের সঙ্গে শত বছরের ইতিহাস জড়িত।
প্রান্তিক উপকূলের আশ্রয়ন প্রকল্প ঘুরে: বৃষ্টি নামলে পোলাপাইন লইয়া ঘরের এক কোনায় ঘাপটি মারি থাহি কহন বৃষ্টি থামবো। বৃষ্টি না থামলে
উপকূল থেকে ফিরে: নাম তার শাকিল। বয়স ১৩। রোদ-ঝড়-বৃষ্টিতে বুড়ো গৌরাঙ্গ নদীতে নৌকা চালাতে চালাতে গায়ের রঙটা কেমন ফ্যাকাশে করে ফেলেছে।
উপকূল থেকে ফিরে: শৈশবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। স্কুলের প্রথম দিনই অভিভাবকরা হাত ধরে নিয়ে গিয়ে তুলে দিতেন
উপকূল থেকে ফিরে: পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালি উপজেলার ৫টি ইউনিয়নেই আছে ৫টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র। ২০১৪ সালের ৫ আগস্ট এক যোগে এই
উপকূল থেকে ফিরে: উপকূলীয় জনপদ পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালি উপজেলার বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ‘চর মন্তাজ’। নদী ভাঙ্গনের কারণে ভূমিহীন,
উপকূল থেকে ফিরে: ঝড়, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস শব্দগুলো যেনো নিয়তিরই অরেক নাম উপকূলবাসীর কাছে। এইসব প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করেই
হাতিয়া (নিঝুম দ্বীপ) থেকে ফিরে: বেশিদিন আগের কথা নয়। বনের গাছ কাটার অপরাধে তাকে প্রকাশ্যে শাস্তি দিয়েছিলেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা।
কুয়াকাটা, পটুয়াখালী: মাইলকে-মাইল বালুচরজুড়ে লাল কাঁকড়ার সমারোহ। এখানে-সেখানে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য লাল কাঁকড়া।
রামদাসপুর (ভোলা) থেকে: মেঘনার কূল ঘেঁষে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা এক বিপন্ন জনপদ। হাজারো জেলের বসবাস এখানে। পৈত্রিক পেশাকে এখনো ধরে
উপকূলীয় জেলেপল্লি ঘুরে: কার্ড পেয়েছি কিন্তু চাল পাইনি। যারা মাছ ধরে তারা চাল পায় না, চাল পায় অন্যরা। সরকার আমাগো লইগ্যা চাল দেয়, সেই
বরগুনা: ঘরে চাউল নাই, রান্দার (রান্নার) চুলা নাই, কি খামু হেইয়াই কইতে পারি না হেরপর আবার ঈদ। পেটে ভাত নাই ঈদ কিসের?। ঈদ বড়লোকগো লইগ্গা
লক্ষ্মীপুর: ভয়াবহ ভাঙন। তীব্র জোয়ার। অভাব ও চরম হতাশায় মেঘনাপাড়ের ঈদ হয় বিবর্ণ। এখানে চাঁদরাত কেটে যায় নির্ঘুম। ঈদ আনন্দে থাকে না
ভোলা থেকে: ‘ঘরে পানি উঠছে, আমরা নদীর পানিতে ভাসি, আমনেরা ছবি তুইল্যা সরকারের কাছে দিবেন, সরকার আমাগো লাইগ্যা চাল দিবো, কিন্তু ওই চাল
লক্ষ্মীপুর: একাধিকবার নদী ভাঙনে ওরা নিঃস্ব। সব হারিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন কলোনিতে। ফের ভাঙন। ঈদের তিনদিন আগে বিলীন হয়ে গেছে কলোনির
নিঝুম দ্বীপ থেকে: ১৯৩৬ থেকে ২০১৬ সাল। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ উপন্যাস প্রকাশ থেকে বর্তমান সময়। কেটে গেছে আট
নিঝুম দ্বীপ থেকে: বিশাল জলরাশির মধ্যেই বিস্তৃত তৃণভূমি। প্রয়োজন পড়ে না বাড়তি খাদ্যের। তাই অনেক পরিবারই ভেড়া পালনের মাধ্যমে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন