মুক্তমত
এরপর আক্রান্ত হলেন তিনি। অবস্থার অবনতি হলো হুট করে। আজমত মইন চলে গেলেন। বাবা আর বড় সন্তানে থেমে থাকল না এই পরিবারের ওপর আঘাত। এরপর
শুক্রবার রাতে দৈনিক ভোরের পাতা অনলাইন ভার্সনে ‘লাল-সবুজের পতাকার ডিজাইনার শিবনারায়নকে ড. কাজী এরতেজা হাসানের আর্থিক অনুদান’
তার গাড়িতে বসে আলাপচারিতার এক ফাঁকে চট্টগ্রামের উন্নয়ন প্রসঙ্গ উঠে এলো। সে সময় আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বারের মতো দেশ শাসন করছে এবং
উন্নত দেশগুলোর অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখেছি সরকার, সামাজিক সংগঠন, গণমাধ্যম ও ব্যক্তি পর্যায়ের পদক্ষেপের কারণে করোনা মোকাবিলা ফলপ্রসূ
সবকিছু এমন ছিল না। আগের নেতারা সাদামাটা ছিলেন। কোনো অহংকার ছিল না। ১৯৯৬ সালে বিলম্বে মন্ত্রী হন আবদুল জলিল। ইন্দিরা রোড থেকে তিনি
এই কঠিন সময়ে বসে নেই আমরা নারী দন্ত চিকিৎসকরা। ৫০ জনের অধিক চিকিৎসক নিয়ে গঠিত একটি ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম (EMERGENCY COVID 19 MANAGEMENT BY FDSB) থেকে ২৪ ঘণ্টা
তবে বিচিত্র কাজকর্মের ব্যাপারে কোনো কোনো ক্ষেত্রে আমাদের দেশকে টেক্কা দেওয়া মুশকিল। ঠিক কী কারণ জানি না আন্তর্জাতিক
কয়দিন আগে সাজেক বেড়াতে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে পড়েছিলাম বিপত্তিতে। একটি নেটওয়ার্ক ছাড়া কোনো টেলিকমের নেটওয়ার্কেই সুযোগ নেই।
স্যার একজন কর্মবীর মানুষ ছিলেন। তিনি সর্বদা লক্ষ্যে স্থির ও অবিচল থাকতেন। তাতে যতো বাধা বিঘ্নই আসুক না কেন? অনেকের মতো শুধু
আমি শুধু ভিডিও করতাম তা নয়, আমি তার প্রতিটি বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শুনেছি। শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ স্যার, তখন তিনি মন্ত্রী ছিলেন না।
১৯৪৯ সনের ২৩ জুন সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের জন্ম হয়। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী,
করোনা ভাইরাস কী, এই কথা এখন আর ব্যাখ্যা করে বলার অপেক্ষা রাখে না। যে শিশুর মুখে সবেমাত্র বোল ফুটেছে সেও এখন জানে করোনার সময় বেশি করে
করোনাকাল ভাবিয়ে তুলছে অনেক কিছু। সময়টা বড় অদ্ভুত। চলার পথের মানুষগুলো আরও বেশি। আক্রান্তকালীন আতঙ্ক থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করেছি।
বর্তমানে আমরা করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে বৈশ্বিক মহামারির বহুমাত্রিক হুমকির বিরুদ্ধে বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করছি। এই দ্বিতীয়
বর্তমানে লকডাউন তুলে দেওয়ার পর দোকান-পাট খুললেও, লম্বা একটা সময় তাদের ঘরে বসেই কাটাতে হয়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর কিছু দোকান
ফোন দিলাম চমেক হাসপাতালের কার্ডিয়াক ইউনিটের সদা পরোপকারী হাস্যোজ্জ্বল অনুজপ্রতীম বন্ধু ডা. সন্দীপন দাশকে। বললাম আমার বুকের
১৮ জুন, ২০২০ তারিখে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ের তথ্য মোতাবেক দেশে করোনা আক্রান্ত শনাক্ত এক লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
এ বছর উন্নয়ন বাজেট করা হয়েছে প্রায় ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা যা জিডিপির প্রায় ৬.৫ শতাংশ। আমাদের বাজেট ঘাটতিও প্রায় ৬ শতাংশ। ঘাটতির
বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের যে ইতিহাস, তা রচিত হয়েছে ভারত সরকারের সহায়তায়। একথা অস্বীকার করার উপায় নেই। মুক্তিযুদ্ধে ভারত ছাড়া দক্ষিণ
এভাবে লিখতে নেই। ব্যাংকিং খাত ও স্বাস্থ্য খাতের লুটেরারা অনেক বেশি শক্তিশালী। ওরা গভীর জলে চলে। চারদিকে বিশাল নেটওয়ার্ক। হয়রানি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন