ঢাকা, রবিবার, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

কবিতা

মরিয়ম প্রসঙ্গে অসময়ে কৃষি | মেসবা আলম অর্ঘ্য

মরিয়ম প্রসঙ্গে অসময়ে কৃষি টেবিলে আলো        জ্বলে নিভে গেল মেঘের বিকেল,        মদের বোতল বুকে চেপে বৃষ্টি নেমেছে রাস্তায়  

বরষার কবিতা | যশোধরা রায়চৌধুরী

বরষার কবিতা ভিজে ভিজে ভিজে আকুল সন্ধেগুলিকে  আমি ডেকে বলি একাকী আমাকে তুলে নাও জলকণাদের সঙ্গে, এবং নিয়ে যাও  খরার দেশে, সে খরায়

আমাদের উচ্চতা | তাজরিয়ান পলি

আমাদের উচ্চতা অর্জুন তলায় যেতে যেতে বিবমিষা কেটে যায়- তাম্রফলকে আটকে রয় ভাবনার মাচা। স্বর্গের উরুসন্ধি ডিঙিয়ে যেদিন আমি

চাবুক ভাঙা নদী | রাত উল আহমেদ

চাবুক ভাঙা নদী হরেকমালের ভিড়ে স্মৃতির স্বপ্নপসার, স্বপ্নের ভেতর বসতবাড়ি। বাড়ি পাশের নতুন চারা বড় হয়ে হয় বৃক্ষ। সাতরঙ পাখি ঘিরে

নদ | তানি হক

নদ আন্ধার নদের পানি অবশেষে মরুভূমি পাড়ি দিয়ে চুপিসারে, লুটিয়ে পড়লে এই আত্ম ইন্দ্রিয়ের সীমানায়  বলে রাখি এ যুগ সোনালী-কারুকার্য

দু’টি কবিতা | আবু মকসুদ

পাশের দেশে ভ্রমণ  অনির্ধারিত এক কবরের পাশে হেঁটে যেতে যেতে হটাতই মনে হলো এবেলা যদি ডাক আসে দয়াপরবশ কেউ কি সঙ্গী হবে আবার ভাবি দয়া

বড় সাধ হয় | মুহম্মদ মুহসিন

তাহাকেই ফিরে পেতে বড় সাধ হয় সাধ হয় ফিরে যাই অমাবশ্যার ঘোর রাতে জোনাকির পথ ধরে ফিরে যাই ভেজা ভাদরের ডুবুডুবু পথে বলি গিয়ে চল তবে বলি

জঙলি পরির অরণ্য দখল | মিজানুর রহমান বেলাল

জঙলি পরির অরণ্য দখল পৌরসভার পাড় দিয়ে যে পথ চলে গেছে অরণ্যে সে পথেই কুঠুরি বাড়ি পাশ দিয়ে সবুজের চাদর জড়ানো নদী ঢেউয়ের পিয়ানোর সুরে

বৃষ্টিতে জল নেই জেনে | অনন্যা মণ্ডল

বৃষ্টিতে জল নেই জেনে বৃষ্টিতে জল নেই জেনেই-তোমার কচুপাতায় পারদ। একদিন দেখ- প্রাসাদের মেঘগুলো কেমন ভষ্ম হয়! দিনদিন বনসাই মানুষ ও

বৃষ্টিবিঘ্নতাই আমার অবসর | ইমরুল ইউসুফ

বৃষ্টিবিঘ্নতাই আমার অবসর একাকীত্ব অবিরাম ঘুরে চলা লাটিম প্রশান্তির বাতাসে উড়ে হয় নিরুদ্দেশ বৃষ্টি উপাখ্যানে একদল নর্তকী নেচে

ইন্টার্ন হোস্টেল | সাজ্জাদ সাঈফ

আমার দোতলার ঘরটা থেকে দেখা যায় মর্গকুঠুরি, একটা শিমুল গাছে প্রতি রাতে পেঁচা পারিষদ জড়ো হয় একসাথে  যদি মানুষের যাতায়াতহীন রাতের

দু’টি কবিতা | রিঙকু অনিমিখ

উপহার তুমি চলে গেলেও এ ঘরে আলো জ্বলে আছে, কী অদ্ভুত এই আলোর ব্যাপারটা!- দেখো- রাত নামলে সবচেয়ে বেশি জ্বলে ওঠে সে। আমার বাকি জীবনের

ছাই | অনামিকা তাবাস্‌সুম

ছাই ছাদের উপরিভাগে পায়রা ওড়া বিকেল কল্পডানা খুঁজছে শুভ রোদ, শুভ মেঘ টবের দীর্ঘশ্বাসে ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে ফুলগাছটার মুখ।

চৌকাঠ | অজিত দাশ

চৌকাঠ প্রকাশ্যে উড়ছে যাবতীয় ব্যথার অগ্রন্থিত অক্ষর তোমাকে জানা আর না জানা অকথিত ভঙ্গিমা মাত্র।  অথচ কোনো গোপন দর্জা খুলে গেলে

দু’টি কবিতা | শামীম হোসেন

ঝড় নগরে এসেছে এক বাজপাখি আর বিশাল ডানা মেলে- ধেয়ে আসছে ধূলিঝড়... ধুলোর ভেতর থেকে হাত বাড়িয়ে ভাঙছে গাছ-ছোটবড় বাড়িঘর... আলুথালু

চুমু | মোকসেদুল ইসলাম

চুমু উড়ন্ত চুমুটা কিন্তু তোমাকে উদ্দেশ্য করেই দিয়েছি চালাক পাখি, তুমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই খপ্ করে লুফে নিলো সে। আহ্ আফসোস আমার,

ছাই | ট্র্যাসি কে স্মিথ

ছাই ভাষান্তর: হুমায়ূন-আল-শফিক আমাদের বাড়িটাকে অবশ্যই রহস্যে পরিপূর্ণ করে রাখবো। বাড়িটা যেনো খায়, আবেদন করে এবং হত্যা করতে সক্ষম

মানুষ | জব্বার আল নাঈম

মানুষ  হে পৃথিবী, নিমগ্ন মধ্যরাতে প্রথম যৌনতা আমিই তোমাকে দিয়েছি। শিখিয়েছি নীরবতাময় ভালোবাসার আদর আপ্যায়ন; সমূহ সম্ভাবনার

কষ্টের সংজ্ঞা | মাসুম মুনাওয়ার

কষ্টের সংজ্ঞা কষ্ট পেতেই আমাদের জন্ম হয়। কষ্টগুলো রাত হয়ে বিঁধে যায় সোনালি চোখে। কিছু কষ্ট কুয়াশা হয়ে হারিয়ে যায় গহীন বনে। চোখ থেকে

তিনটি কবিতা | সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল 

জোনাকবাতি  ঘুমিয়ে পড়া অ্যালবামের রঙিন গ্রুপছবি থেকে একজন ঘুমিয়ে গেলো। একটি জোনাক পোকা শাদাকালো হয়ে দৃষ্টি ও দূরত্বের বাইরে

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়