কবি মুক্তি মণ্ডলের জন্ম ১৯৭৬, চুয়াডাঙ্গা। তার প্রকাশিত বই- ঘড়ির কাঁটায় ম্যাটিনি শো (কৌরব, ২০০৮), পুষ্পপটে ব্রাত্যমিনতি (জোনাকরোড,

কবি সাজ্জাদ সাঈফ পেশায় একজন ডাক্তার। বাংলানিউজের শিল্প-সাহিত্য বিভাগের বিশেষ আয়োজন ‘প্রিয় পাঁচ কবিতা ও কবিতার গল্প’র এবারের

গুপ্ত তথ্য সে এবং তুমির শিকড় উৎপাটন শেষে মেয়েটি একটি সবুজ টিয়া হলো, অলৌকিক পালক খসাতে খসাতে অভ্যস্ত জীবনের গণ্ডির বাইরে এক গলা

কবি রিমঝিম আহমেদ পেশায় একজন উন্নয়নকর্মী। বাংলানিউজের শিল্প-সাহিত্য বিভাগের বিশেষ আয়োজন ‘প্রিয় পাঁচ কবিতা ও কবিতার গল্প’র

কবি ও গদ্যকার ডাল্টন সৌভাত হীরা পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরে। বাংলানিউজের

কবি আব্দুল্লাহ আল মুক্তাদিরের জন্ম সিরাজগঞ্জে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে পড়াশোনা শেষ করে এখন শিক্ষকতা করছেন

সংশয় দুলুনি কোকিল ডেকেই যাচ্ছে, অবিশ্রাম বলি, ওরে বাপুসোনা পায়ে পড়ি একটুখানি থাম থামছে না, ডেকেই চলেছে দ্যাখো পাগলের মতো

তিলফুল বেজে ওঠে মেঘবিহীন আকাশ! বলক দেওয়া দুধ আর সেই তার অসাধারণ পা  আলতার রঙে প্রকাশ হচ্ছে আরেকটি শীতকাল। তার আগে, আলপথে, সে 

মহাকাল অন্ধকার; সত্য শুধু, আলোর জিজ্ঞাসা বাকি সব- অন্ধকার। নিজেকে মুঠোয় পুরে দেখো, রোদ্দুরের কথা ভাবছি  ভিজে যাচ্ছে কথা, শোবার

চলতি বছরের মে মাসে নিউইয়র্কে মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত ২৫তম আন্তর্জাতিক বাংলা উৎসব ও বইমেলায় আজীবন সম্মাননা

ঢাকা: সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা। দুপুরে রোদের দেখা মিললেও বিকেলে শুরু হয় বৃষ্টি, সঙ্গে শীতল বাতাস। শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) এমন উদাস

বাদল রাতের দয়িতা শ্রাবণের অঝোরধারায় ভিজব আজ দুজনে হাওয়ায় হাওয়ায় হারাব অন্যলোকে- হারানো অতীত ফেলে আসা কৈশোর ফেরাব আজ এখানে। আজ

নৈবেদ্য ১ এখানে বসন্ত আসে ধীরে তবু দেয় না ধরা নারী স্বয়ং বসন্ত হয়ে ওঠে নিবেদন ছাড়া। আমি নৈবেদ্য হয়ে যাই। বসন্তের আশায়। এ খরার

ঐশ্বর্য সুমিত্রা, তুমি জানতে চেয়েছ— আমি কষ্ট পেয়েছি কিনা? আমি এখন পাহাড়ের সাথে জীবন বদল করে নিয়েছি। এখানে কষ্টগুলি জন্ম নিয়েছে

কামাল চৌধুরীর কবিতার বিভাস কাজী জহিরুল ইসলাম ‘শেষ বিকেলের ঝিনুক শাসিত বিচ্ছেদে মৌতাতে যার হাত ধরে মাস্তুলে আমি নাবিকের চোখ

মন খারাপ তুমি চলে গেছো বলে চোখ খোঁজে তারাদের পরিচয়। নির্লজ্জ তোমার শব্দেরা। তোমার গন্ধরা নিঃশব্দে মিশতে থাকে অণুচক্রিকায়।

শাড়ি পশ্চাতে স্ফীতির গন্ধ নাচে নাচে গালমন্দ সমাজের দুই চোখ নামা-ওঠা হৃদকম্প বাজে চোখের আনন্দে বাজে নগ্ন মেয়ে লোক পথ ভর্তি নারী

তোমার জন্য পঙ্‌ক্তিমালা (কবি শহীদ কাদরী স্মরণে) তুমি নেই; ঘুমিয়ে পড়েছে নিউইয়র্ক! তুমি নেই বলে বাতাস স্তব্ধ এখন। হঠাৎ পাখিরা ভুলে

তুমি চলে গেছো তাই ময়ূর মেলেনি পাখা। তুমি চলে গেছো দেশমাতৃকা শোকের চাদরে ঢাকা। দেখি নাই আজ আকাশের নীল মিষ্টি আলোর রোদ। দিয়ে গেছো

‘কোথাও কোন ক্রন্দন নেই’ পাথর সুনসান নীরবতা আমাদের পাড়ায়, আমাদের পাড়ায়- পাখির কলতান নেই, মাছের সাঁতার নেই, জলের ঢেউ নেই কোনো জলে,