পর্যটন
৩ পার্বত্য জেলায় ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করায় রাঙামাটির ১০ সংগঠনের উদ্বেগ
সাজেক ভ্রমণে অনির্দিষ্টকালের জন্য পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করল জেলা প্রশাসন
দেশটি রাজাকে এতটাই ভালোবাসে যে ঘর, দোকান, গাড়ি কিংবা রাস্তার পাশে রাজা ও তার পরিবারের ছবি টাঙানো। ভুটানের ৭০ শতাংশ এলাকা সবুজে ঢাকা।
টানা তিন ঘণ্টা পাহাড়ের গাঁ বেয়ে হাঁটতে হয় সে চূড়ায় যেতে। অনেকে ঘোড়ায় চড়ে অর্ধেক পথ গিয়ে তারপর হেঁটে যান। বৃষ্টিতে এই পথ ভয়ানক হয়ে
আগে থেকে ভারতের ট্রানজিট ভিসা সংগ্রহ করে আমরা ৮ আগস্ট বিকেলে লালমনিরহাটের বুড়িমারীর উদ্দেশে রওয়ানা হই। সকাল ৭টা নাগাদ পৌঁছে
অনেকেই যাচ্ছে; চাইলে নাগরিক জীবনের ফরমায়েশি দৈন্যতা ছেড়ে আপনিও এই জলের গ্রাম ঘুরতে পারেন। সে জন্য যেতে হবে মৌলভীবাজারের রাজনগর
দিনে দিনে ঝরণাটি স্থানীয় পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমানে জেলার বাইরে দূর-দূরান্ত থেকে পর্যটকরা ছুটে আসছে দুর্গম এলাকায়
সৈকতের পাশে ঝাউগাছের সারি আর শীতে পরিযায়ী পাখির বিচরণক্ষেত্র হয়ে ওঠা সোনার চর ঘিরে এক্সক্লুসিভ পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তুলতে প্রকল্প
ছুটে আসছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষ। ডিজেপার্টির গান-বাজনায় মুখরিত হয়ে ওঠছে পুরো এলাকা। নেচে-গেয়ে আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠছেন
কুয়াকাটার ঐতিহ্যবাহী কুয়া, শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহার, আড়াই শতবর্ষী নৌকা, ইলিশ পার্ক, কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান, ঝাউ বন, লেম্বুর চর, চর
বৃষ্টি ও বৈরী আবহাওয়ায় এবারের ঈদে দর্শনার্থী সমাগম নেই বললেই চলে খুলনার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে। যানবাহন স্বল্পতা আর জলাবদ্ধতায়
তবে কিছু অসাধু লোক সড়কটির ফুটপাত দখল করে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছে। কেউ কেউ আবার ফুটপাতের ওপর ময়লা-আবর্জনা ফেলে সড়কের সৌন্দর্য নষ্ট
এক ট্যুরে পাহাড়, হ্রদ, বন ও সমুদ্র সব দেখা সম্ভব একমাত্র চট্টগ্রামেই। আর বর্ষায় চট্টগ্রাম নিজেকে করে তুলে আরও সবুজ, আরও আকর্ষণীয়।
যেভাবে আসবেন: ট্রেনে আসতে চাইলে ঢাকার কমলাপুর, গাবতলী, শ্যামলী, কল্যাণপুর, মহাখালী, ফকিরাপুল, কমলাপুর, সায়দাবাদ থেকে বাসে উঠতে হবে।
জানা যায়, দৈর্ঘ্য প্রায় শতাধিক কিলোমিটারের জেলা লালমনিরহাটের দক্ষিণ-পশ্চিমে তিস্তা ও উত্তর পুর্ব সীমান্ত দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে
অবশ্য পরিবারের সঙ্গে দূরে কোথাও ঘুরতে গেলে আগে পরিকল্পনা করে নিতে হয়। কারণ ছোট কিছু ভুলের কারণে আপনার পুরো আনন্দ ভ্রমণ নিরানন্দে
অপরদিকে পর্যটক নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করতে সৈকতসহ হিমছড়ি, ইনানী, রামু, মহেশখালী ও আশপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তা
শুকনো মৌসুমে এসব বিলে জল থাকে না। তখন চাষাবাদ চলে বিলের জমিনে। তবে বর্ষায় কানায় কানায় পানিতে পূর্ণ হয়ে রূপের পসরা সাজিয়ে বসে। জুলাই
বুধবার (৭ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তবিবুর রহমান বাংলানিউজকে বিষয়টি জানান। তিনি জানান,
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, পর্যটন একটি শ্রমঘন শিল্প। এই শিল্প ১০৯টি খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত। অন্যতম বৃহৎ অর্থনৈতিক খাত হিসেবে
রোববার (০৪ জুলাই) বিহা থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বিহা
বিশেষ করে ছুটির দিনে এমন অবস্থা দাঁড়ায় যে, উৎপাদিত ফসল বিক্রেতা অর্থাৎ কৃষক আর খুচরা-পাইকার ব্যবসায়ীদের হারিয়ে যেতে হয় পর্যটকদের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন