বঙ্গবন্ধু বিপিএলের উদ্বোধন করা হবে আগামী ৮ ডিসেম্বর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিপিএলের উদ্বোধন করবেন।
১৭ নভেম্বর হবে প্লেয়ার ড্রাফট। ১১ ডিসেম্বর মাঠে গড়াবে বিপিএলের খেলা। এর আগে ৪ ডিসেম্বর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও ৬ ডিসেম্বর বিপিএল মাঠে গড়ানোর কথা ছিল। সেই অর্থে কয়েকদিন পেছানো হলো বিপিএল।
এবারের বিপিএল হবে ইতিহাসের সবথেকে জাকজমকপূর্ণ ঘরোয়া লিগ। নাজমুল হাসান পাপন জানিয়ে রাখলেন, ‘যেহেতু বঙ্গবন্ধুর নামে হচ্ছে, জাকজমকপূর্ণভাবে করা উচিত। এটুকু বলতে পারি, ক্রিকেট বোর্ডের ইতিহাসে এত জাঁকজমকপূর্ণভাবে কোনো আয়োজন করা হয়নি। সেরকম কিছু করারই ইচ্ছে আছে। অনেক বড় প্রোগ্রাম হবে, আয়োজনের ব্যাপারে এখনই কিছু বলতে চাচ্ছি না। তবে অনেক কিছু থাকবে। এত কিছু একসঙ্গে বাংলাদেশে আর হয়নি, তেমন কিছু করার ইচ্ছে আছে। ’
বিসিবি সভাপতি জানান, ‘১৪ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট ম্যাচ। এই সময়ে প্লেয়ার ড্রাফট করা যাচ্ছে না। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আগামী ১৭ নভেম্বর হবে প্লেয়ার ড্রাফট। আর খেলা শুরু হচ্ছে ডিসেম্বরের ১১ তারিখ। ’
তিনি আরও জানান, ‘আগে যে সাতটা দল ছিল এবারও সেই সাতটা দলই অংশ নেবে। আমরা অলরেডি পাঁচটা স্পন্সরকে চূড়ান্ত করে ফেলেছি। যাদেরকে আমারা দল দিতে পারি বা দেব। আমাদের কাছে আরও বেশি স্পন্সর হওয়ার আবেদন এসেছে। আমাদের এখনও দুটো স্পন্সর খালি আছে। আমরা অপেক্ষা করছি, হয় ওই দুটো স্পন্সরকে দায়িত্ব দেব নয়তো অন্য কোনো সিদ্ধান্ত নেব। সবচেয়ে বেশি সম্ভবনা হচ্ছে বিসিবি নিজেই চালাবে। ’
ফ্র্যাঞ্চাইজি না থাকায় সাতটি দলের কোচ নিয়োগ দিতে হবে বিসিবিকে। এ ব্যাপারে পাপন জানালেন, ‘বেশ কিছু কোচের সাথেও আমাদের আলোচনা করা হয়েছে। চার জন নিশ্চিত করেছে। তারা নামকরা কোচ। আমাদের জাতীয় দলের জন্য যাদের সাথে কথা বলেছিলাম ওই ধরনের কোচই আসবেন। তারা নিশ্চিত করেছে, কিন্তু কোনো চুক্তি এখনও হয়নি। এজন্য তাদের নাম বলতে চাচ্ছি না। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৬, ২০১৯
আরএআর/এমআরপি