আগরতলা (ত্রিপুরা): রাজ্যজুড়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক শৈত প্রবাহ। তাপমাত্রা নেমে এসেছে দশ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে।
রাজ্যের পাহাড়ি এলাকাগুলুতে তাপমাত্রা আরও কম। প্রচণ্ড শীতের সাথে পাহাড়ি এলাকাগুলতে দেখা দিয়েছে পানীয় জলের সঙ্কটও। কারণ শীতে রাজ্যের প্রায় সব নদী এবং ছড়া শুকিয়ে যায়।
দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিলছে না। কোনও কোনও দিন সারা দিনেও সূর্যের দেখা পাচ্ছেন না মানুষ।
সকাল ঢাকা থাকছে কুয়াশার চাদরে। সন্ধ্যা নামলেই ফের জাঁকিয়ে নামছে কুয়াশা। ঘন কুয়াশার কারণে একটু রাত হতেই খালি হয়ে যাচ্ছে রাজধানীর সব রাস্তাঘাট।
ঘন কুয়াশার কারণে বিমান পরিবহনেও বাধার সৃষ্টি হচ্ছে।
গত কয়েকদিন ধরে কোনও বিমান নির্ধারিত সময়ে ওঠানামা করতে পারছে না। সবকটি বিমানই চলছে তাদের নির্ধারিত সময়ের পর। যার ফলে সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ যাত্রীরা। মূলত সব বিমানই নামছে বিকেলের দিকে। রোববারও বাতিল হয়েছে সকাল এবং বিকেলের সবগুলো বিমান।
দেরিতে চলছে আগরতলা থেকে যাওয়া-আসাকারী সকল ট্রেন।
প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় জনজীবন যখন প্রায় অচল তখন দারুন ব্যস্ত শহরের শীতের পোশাক বিক্রেতারা। তদের দোকানগুলোতে মানুষের ভীড় লক্ষণীয়।
বাংলাদেম সময়: ১৫০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৮, ২০১১