মঙ্গলবার (১২ মে) রাতে ঢামেক ভাইরোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. সুলতানা শাহানা বানু বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, গত ২ এপ্রিল থেকে আমাদের ভাইরোলজি বিভাগে করোনা শনাক্তের কার্যক্রম শুরু হয়।
তিনি আরও বলেন, আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে একটি দরখাস্ত দিয়েছি। আমাদের কলেজের প্রিন্সিপাল, ঢামেক পরিচালককেও কপি দিয়েছি। শিগগির আমরা নতুন যন্ত্র পেয়ে যাবো বলে তারা আশ্বস্ত করেছেন।
অধ্যাপক ডা. সুলতানা শাহানা বানু বলেন, আমাদের ভাইরোলজি বিভাগে ম্যানপাওয়ার কম। যারা আছেন তাদের নিয়েই আমরা সকাল-বিকেল কাজ করে যাচ্ছি। ভাইরোলজি বিভাগে আমিসহ ডাক্তার আছেন ৯ জন। টেকনোলজিস্ট আছেন ৪ জন। ঢামেক হাসপাতাল থেকে আরও কয়েকজন টেকনোলজিস্ট এনে আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল ডা. খান মো. আবুল কালাম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, একটি নতুন যন্ত্রের জন্য আবেদন করা হয়েছে। সেটি এলে দু’টি মেশিন দিয়ে আমরা করোনা শনাক্তের পরীক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবো। তাহলে একটি যন্ত্রের ওপরে চাপ কম পড়বে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ভাইরোলজি বিভাগে এক টেকনোলজিস্ট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি বাসায় আইসোলেশনে আছেন। তার অবস্থা এখন ভালো।
বাংলাদেশ সময়: ২৩০০ ঘণ্টা, মে ১২, ২০২০
এজেডএস/এসআরএস