বৃহস্পতিবার (০৪ জুন) বাংলানিউজের সঙ্গে আলাপকালে এসব তথ্য জানান নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ।
এরমধ্যে নিজে আক্রান্ত থেকেও করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া কিংবা উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের দাফন অব্যাহত রেখেছেন তিনি।
আক্রান্তদের সেবা করতে গিয়ে শনিবার (৩০ মে) নিজেও করোনায় আক্রান্ত হন খোরশেদ। এর আগে গত ২৩ মে করোনা আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হন তার স্ত্রী আফরোজা খন্দকার লুনা। এদিকে তার স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা খারাপের দিকে গেলে শনিবার দিনগত রাতে তাকে কাঁচপুরের সাজেদা ফাউন্ডেশনে ভর্তি করান খোরশেদ। পরে সেখান থেকে ৩১ মে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে সস্ত্রীক ভর্তি হন তিনি। তবে আক্রান্ত হলেও তার কার্যক্রম থেমে নেই। তার টিম মেম্বারদের মাধ্যমে দাফন কাফনসহ সব কার্যক্রম তিনি অব্যাহত রেখেছেন।
ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তা, সরকারি দপ্তর, সংস্থা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সংসদ সদস্য, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও শুভানুধ্যায়ীরা তাদের খোঁজ খবর নিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৫ ঘণ্টা, জুন ০৪, ২০২০
এইচএডি