সাময়িকীটি তাদের দশম বার্ষিকীর বিশেষ সংস্করণে শেখ হাসিনাকে ‘প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা’ (ডিফেন্স অ্যান্ড সিকিউরিটি) বিভাগে সেরা ১০ চিন্তাবিদের তালিকায় রেখেছে। বিভাগে শেখ হাসিনার অবস্থান নবম।
মিয়ানমারে সামরিক বাহিনীর নিপীড়ন ও নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হন টানা তৃতীয়বার সরকার গঠন করা শেখ হাসিনা। ২০১৫ সালেও ফরেন পলিসির ‘শত চিন্তাবিদের’ তালিকায় ছিলেন তিনি।
শেখ হাসিনা সম্পর্কে ফরেন পলিসি বলেছে, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে শেখ হাসিনা সরকার বড় চ্যালেঞ্জগুলোর একটি মোকাবেলা করেছে। তিনি যে উদারতা দেখিয়েছেন তা সবসময় নিজের দেশের বিরোধীদের প্রতিও দেখান না। প্রাণভয়ে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা সাত লাখ রোহিঙ্গাকে তিনি ফিরিয়ে না দিয়ে উল্টো স্বাগত জানিয়েছেন এবং নিজ দেশে বসবাস করতে দিয়েছেন। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে তিনি বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি কেড়েছেন। এখন তিনি রোহিঙ্গাদের নিজ ভূমি মিয়ানমারে পাঠানোর তৎপরতা শুরু করেছেন।
‘প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা’ বিভাগে সবার শীর্ষে রয়েছেন ইরানের কুদস ফোর্সের কমান্ডার কাশেম সুলেইমানি। আর তালিকায় শেখ হাসিনার পরে অর্থাৎ দশম স্থানে রয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার সমুদ্র ও মৎস্যবিষয়ক মন্ত্রী সুশি পুদজিয়াৎসু।
এর আগে ফোবর্সে’র করা বিশ্বের ক্ষমতাধর ১০০ জন নারীর তালিকায় ছিলেন শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশ সময়: ০৪২৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৯
জেডএস