কিন্তু দাবি আদায় হোক বা কাঙ্ক্ষিত ফিগার, দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলে আমাদের শরীর তা সহ্য করতে পারে না। যা থেকে দেখা দেয় নানা সমস্যা।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, আমাদের ওজন, রক্তে শর্করার পরিমাণ, হার্টের স্বাস্থ্য সবকিছু মিলিয়েই নির্ভর করে আমরা কত সময় কিছু না খেয়ে থাকতে পারবো৷ সুস্থ অবস্থায় আমাদের বিএমআই (ওজন ও উচ্চাতার পরিমাপ) থাকে ১৮.৫ থেকে ২৪.৯৷ বিএমআই যদি ১২.৫-এর নীচে নেমে যায় তাহলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে৷
আমাদের শরীরে যে পরিমাণ গ্লুকোজ সঞ্চিত থাকে তা ৬ ঘণ্টা পর্যন্ত আমাদের অ্যানার্জি দেয়৷ এরপর থেকে গ্লুকোজের পরিমাণ কমতে থাকে৷
তখন থেকে অ্যানার্জির মাত্রা কমে শরীর দুর্বল হয়ে পড়লেও আমরা সুস্থ থাকি। কিন্তু দীর্ঘ সময় (১৮ থেকে ২০ ঘণ্টা ) না খেয়ে থাকলে প্রোটিন ভাঙতে থাকে বা প্রোটিন ব্রেকডাউন শুরু হয়৷
এভাবে চলতে থাকলে কখনোই কাঙ্ক্ষিত ফিগার পাওয়া যাবে না। বরং অসুস্থ হয়ে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
পরিমিত সুষম খাবার সময়মতো খেয়ে, নিয়মিত ব্যায়াম করে আর সুস্থ জীবন ধারা মেনেই আমরা পেতে পানি মেদহীন, স্লিম ফিগার।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০১৯
এসআইএস