নতুন ১৩ জনসহ বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাওয়া মুজিবনগর সরকারের কর্মচারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৪৯ জনে। মুক্তিযুদ্ধকালীন গঠিত মুজিবনগর সরকারের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকার মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য করে থাকে।
স্বীকৃতি পাওয়াদের মধ্যে রংপুর বিভাগের ছয়জন, ঢাকা, সিলেট ও খুলনা বিভাগের দু’জন করে এবং চট্টগ্রাম বিভাগের একজন।
রংপুর বিভাগের রংপুর কোতোয়ালি থানার নতুন পাড়ার পরিমল চন্দ্র বর্মন, চেকপোস্ট আর কে রোডের মো. আবুল ফজল বসুনীয়া, রংপুর কামিল মডেল মাদরাসা পশ্চিম গেটের মো. আবুল কালাম বসুনীয়া ও রংপুরের পুলিশ ক্লাব হাউজিং মুলাটোলের মো. কামরুল হক সরকার।
এছাড়াও লালমনিরহাট পাটগ্রাম নবীনগরের মো. মজিবর রহমান ও কুড়িগ্রাম সদরের সবুজপাড়ার মধুসূদন সরকার স্বীকৃতি পেয়েছেন।
ঢাকা বিভাগের দোহারের রফিকা জালাল ও ঢাকা বারিধারার জাহিদ হোসেন মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেয়েছেন।
সিলেট বিভাগে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুরের তুলসীপুরের মো. শামসুল হক ও হবিগঞ্জ সদরের হাসাপাতাল রোডের স্বদেশ রঞ্জন বিশ্বাসকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার।
খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা স্টেশন পাড়ার মো. হাবিবুর রহমান ও কুষ্টিয়া সদরের মাধবপুরের মীর আব্দুর রাজ্জাক স্বীকৃতি পেয়েছেন।
আর চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ডের মছজিদ্দা গ্রামের সঞ্জীব চন্দ্র রায়কে একাত্তরের স্বীকৃতি স্বরূপ মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৮, ২০১৮
এমআইএইচ/আরবি/