মুক্তিবাহিনীর কোম্পানি কমান্ডার আব্দুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে টু-আইসি আব্দুর রশিদ ও সিকিউরিটি অফিসার একলিম শাহ্সহ তিনশতাধিক মুক্তিযোদ্ধা নকলাকে হানাদারমুক্ত করতে খণ্ড খণ্ড সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নেন। এসব যুদ্ধে ১৯ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন।
নকলায় প্রথম পতাকা উত্তোলনের সময় মিত্র বাহিনীর মেজর রানা সিংহ, লেফট্যানেন্ট আবু তাহের, ইপিআর ওয়ারলেস অপারেটর ফরহাদ হোসেন, কোম্পানি কমান্ডার গিয়াস উদ্দিন মাস্টার এবং নকলা, শেরপুর ও নালিতাবাড়ীর প্লাটুন কমান্ডার যথাক্রমে নূরুল ইসলাম হিরু, এবি সিদ্দিক, জমির উদ্দিন; কোয়ার্টার মাস্টার জুলহাস উদ্দিন ফকির, মুক্তিযোদ্ধে গোয়েন্দা বিভাগের সদস্য আবুল হাশেমসহ মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিকামী হাজরো জনতা উপস্থিত ছিলেন।
নকলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, উপজেলা প্রশাসন, আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক কমান্ডার স্মৃতি সংসদসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন দিবসটি স্মরণে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৯২৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৯, ২০১৯
এনটি