তার বাবা হাবিবুর রহমান ছিলেন হাবিলদার। মা মালেকা বেগম বীরমাতা।
মোস্তফা কামালের স্ত্রী পিয়ারা বেগম ২০০৬ সালে ও একমাত্র ছেলে মোশারেফ হোসেন বাচ্চু ১৯৯৫ সালে মারা যান। পুত্রবধূ পারভিন আক্তার মুক্তি বেঁচে থাকলেও নাতনি অনামিকা ২০০৪ সালে আগুনে পুড়ে মারা যান।
১৯৮২ সালে মেঘনা নদীর ভাঙনে দৌলতখানের বাড়িটি বিলীন হয়ে গেলে ভোলা সদরের মৌটুপী গ্রামে চলে আসেন তার পরিবারের সদস্যরা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৫৫ পদাতিক ডিভিশন সেখানে ৯২ শতাংশ জমিতে ‘শহীদ স্মরণিকা’ নামে একতলা পাকা ভবনটি নির্মাণ করে বীরশ্রেষ্ঠের পরিবারটিকে পুনর্বাসন করে।
এদিকে বীরশ্রেষ্ঠের ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ভোলায় নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে দোয়া ও আলোচনাসভা।
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল মহাবিদ্যালয়ের আয়োজনে সোমবার দোয়া ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান কলেজ অধ্যক্ষ ও বীরশ্রেষ্ঠের ভাইয়ের ছেলে সেলিম। তিনি বলেন, বীরশ্রেষ্ঠের নামে প্রতিষ্ঠিত কলেজের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস ও বীরশ্রেষ্ঠের জন্মবার্ষিকী পালন করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৫১১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০১৯
এনটি