সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সোয়া ৯টার দিকে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শফিকুল আলম ও মুক্তিযোদ্ধারা।
এসময় শফিকুল আলম বলেন, শহরের এক প্রভাবশালী নেতার নেতৃত্বে এ হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়েছে। যারা বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ছবি গুড়িয়ে দিয়েছে, তারাই প্রকৃত রাজাকার। প্রশাসনের কাছে দাবি, এ হামলা সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হোক। আমরা জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে আইনগত ব্যবস্থা নেবো।
একাধিক মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, এ অনুষ্ঠানে যারা হামলা চালিয়েছে তারা কখনও স্বাধীনতার পক্ষে না, তারা এ দেশের চক্রান্তকারী। প্রশাসনের কাছে দাবি, দুষ্কৃতিকারীদের খুঁজে বের করে তাদের মুখোশ উন্মোচন করা হোক।
জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলম হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, এ ঘটনার তদন্ত চলছে। যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১১১৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০১৯
এসআরএস