আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে সীতাকুণ্ডে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন অনেকে। কেউ হয়তো নির্বাচনের মাঠে ভাজা মাছ উল্টিয়ে খেতে পারেন না (নতুন), আবার অনেকে এক মিনিটে কাঁচকলাকে পাকিয়ে খাওয়ার (নির্বাচনী মাঠে পুরাতনরা) মতোই।
কিন্তু যে যাই বলুক আর যাই হোক, সবাই চাওয়া একটাই- সুখে-দুঃখে জনগণের পাশে থাকবেন ও ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটালাইজড ছোঁয়ায় পৌর এলাকার উন্নয়ন করবেন এমন একজন মেয়র চাই।
যদিও এবারের নির্বাচন দলীয়, সেক্ষেত্রেও কোনো সমস্যা নেই কারণ, আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনীত প্রার্থী ছাড়াও রয়েছে আরও দুইজন আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী। পাশাপাশি রয়েছে বিএনপি’র একক প্রার্থী, জাতীয় পার্টির একক প্রার্থী ও জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী। মনখুলে উন্নয়নমুখী ও গরিবের বন্ধু- এসবকিছু বিবেচনা করে সীতাকুণ্ডবাসী মেয়র নির্বাচিত করবে।
নির্বাচন এলে ফ্রি চা আর মিঠা কথার অভাব হয় না। অনেক সময় দেখা যায়, মেয়র হওয়ার পর সাধারণ মানুষের মধ্যে আর তেমন একটা দেখা যায় না। আবার চায়ের দোকানে বসে সাধারণ মানুষের মতোই চা খান এমন মন্ত্রীও রয়েছে।
অনেক মেয়রের ভাব যেনো মন্ত্রীর চেয়েও বেশি, আবার অনেক মন্ত্রীর ভাব যেনো সাধারণ মানুষের মতো। এসব তখন হয় যখন আমরা যোগ্য মেয়র নির্বাচিত করতে পারি না।
তাই একজন মেয়রের সবদিক বিবেচনা করে আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে সীতাকুণ্ডের মেয়র নির্বাচিত করবো। প্রার্থীরা চান রঙচঙা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের মন আকৃষ্ট করতে। কিন্তু জনগণ এখন অনেক সোচ্চার ও বুদ্ধিমান।
শুরুতে যে কথা শেষেও একই কথা, জনগণের পাশে থাকবেন যিনি, সীতাকুণ্ড পৌরসভার মেয়র হবেন তিনি।
মো. ইমরান হোসেন
সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৭, ২০১৫
এসএস
** শিক্ষিত-দায়িত্বশীল মেয়র চান কটিয়াদীর অমিত
** মেয়র হিসেবে সৎ-দক্ষ ব্যবস্থাপক চান ফেনীর মাইন উদ্দিন
** অলস-অহংকারী মেয়র চান না লাকসামের রবিন
** কেমন মেয়র চাই