নোয়াখালী: ‘কেউ যদি নোয়াখালীতে আওয়ামীলীগকে বিভক্ত করতে চায় তাহলে তার ভবিষ্যত খারাপ হবে। নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগকে বার বার কোণঠাসা করে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় নোয়াখালী জিলা স্কুল মাঠে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত জনসভায় নেতারা এ কথা বলেন।
জেলা আওয়ামীলীগের আহ্বায়ক অধ্যক্ষ খায়রুল আনম সেলিমের সভাপতিত্বে জনসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুদ্ধকালীন বৃহত্তর নোয়াখালী বিএলএফ বাহিনীর (মুজিব বাহিনী) প্রধান ও সাবেক সংসদ সদস্য মাহমুদুর রহমান বেলায়েত।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সবুর, সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম, সংসদ সদস্য ফরিদা খানম সাকী, সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদাউস, সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলম, জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শিহাব উদ্দিন শাহিন, সহিদ উল্যাহ খান সোহেল, শহর আওয়ামীলীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু।
এর আগে, বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে জনসভাস্থলে উপস্থিত হন।
তবে, জনসভায় দাওয়াত পায়নি জেলা আওয়ামীলীগের টানা ১৭ বছরের সাধারণ সম্পাদক, বর্তমান জেলা কমিটির নির্বাহী সদস্য ও নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৬ ঘণ্টা, মার্চ ৩০, ২০২২
এএটি