কোলেস্টেরল
আপেল খোসাসহ খাওয়া উচিত নাকি খোসা ছাড়িয়ে, এই নিয়ে জনমানসে দ্বন্দ্বের শেষ নেই। তবে যারা স্বাস্থ্য সচেতন তারা অনেকেই খোসা ছাড়িয়ে
অফিস থেকে ফিরতে সন্ধ্যা পার হয়ে যায়। রাতের খাওয়া খেতে খেতে সেই ১০টা কিংবা ১১টা। নিত্যদিন এমন নিয়মেই চলছেন অনেকে। এখন কথা হলো, রাতের
শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো না থাকলে ঋতু পরিবর্তনের প্রভাবে শরীরেরও বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটে। ঘরে ঘরেই এই সময়ে সর্দি-কাশি বা জ্বরের
বয়সের সঙ্গে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই। অল্প বয়সীদের শরীরেও হানা দিচ্ছে কোলেস্টেরলের সমস্যা। রাতজাগার
স্বাদে ও গন্ধে অতুলনীয় একটি ফল হলো কদবেল। পুষ্টি বিচার করলেও কদবেলের জুড়ি নেই। বাজারে গেলেই এখন চোখে পড়বে নানা আকারের কদবেল। নারী
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমনিতেই কমে আসে। কমতে থাকে শ্বেতকণিকার সংখ্যা। ফলে সহজেই সংক্রমণজনিত রোগ বাসা
চিকিৎসকদের মতে, হাই কোলেস্টেরল একটি অত্যন্ত জটিল অসুখ। এই রোগে আক্রান্ত হলে হার্ট অ্যাটাক থেকে শুরু করে পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজসহ
রোগা হওয়ার নানা উপায় রয়েছে। কেউ ডায়েট করে ওজন কমান, কারও শরীরচর্চাতেই একমাত্র ভরসা। তবে এই দুটি ছাড়াও ওজন কমানোর আরও একটি জাদুকাঠি
কোলেস্টেরল থেকে যত দিন দূরে থাকা যায়, ততই ভালো। কারণ, কোলেস্টেরলের হাত ধরে শরীরে হানা দেয় হৃদরোগ। কিন্তু কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে
প্রতি তিন বা চার সপ্তাহের খাদ্য তালিকায় অন্তত ৩-৪ বার চর্বিবহুল মাছ খেলে কোলেস্টরেলের সংগ্রহ নিশ্চিত করা যায়। আর এ কোলেস্টেরল
ঢেঁড়সকে আমারা সধারণত মনে করি গুরুত্বহীন৷ কিন্তু এই ঢেঁড়স আমাদের শরীরে অজান্তেই অনেক উপকার করে। ঢেঁড়সের কিছু গুণ রয়েছে, যা
বাংলাদেশে ডায়াবেটিস, স্থুলতা, হৃদরোগ, ক্যানসার, হাইপারটেনশন ইত্যাদি রোগ প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। এসব রোগের সঙ্গে একটি বড় সম্পর্ক
কথায় আছে, ‘অ্যান অ্যাপেল আ ডে কিপস ডিজিজ অ্যাওয়ে’। আর এই বাক্যকে একদম ফুল মার্কস দিচ্ছেন পৃথিবীর প্রথম সারির সব চিকিৎসক ও
দেহে প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে চাইলে ছোলার মতো একটি সস্তায় পুষ্টিকর খাবারকে ভুলে গেলে চলবে না। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে যে, আধ কাপ ছোলা
কদবেলে ট্যানিন নামক বিশেষ একটি উপাদান আছে। এই ট্যানিন দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া ও আমাশয় ভালো করে। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটব্যথা ও