কলকাতা: এবার ভারতের করোনার সিঙ্গেল ডোজ ভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষার অনুমতি চাইলো মাল্টি ন্যাশনাল ওষুধ কোম্পানি জনসন অ্যান্ড জনসন এর ‘জেনসিন’।
এরই মধ্যে ভারতে ব্যবহার হচ্ছে কোভিশিল্ড, উদ্যোক্তা সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট।
বর্তমানের ভারতে করোনা অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। সে কারণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকও হয়েছে সোমবার। ফলে কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি টিকাকরণ অভিযানে গতি আনতে বিদেশে তৈরি ভ্যাকসিনের জরুরিকালীন ব্যবহারের অনুমতির প্রক্রিয়া দ্রুততর করেছে। এরই মধ্যেই ভারত সরকার জনসন অ্যান্ড জনসনের আবেদন নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ‘সেন্ট্রাল ড্রাগ স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন’ এর বিশেষজ্ঞ কমিটির বৈঠক ডাকার আবেদন জানিয়েছে।
জানা যায়, জনসন অ্যান্ড জনসন ১২ এপ্রিল গ্লোবাল ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ডিভিশন মারফত তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষার অনুমতি চেয়েছিল ভারতের কাছে। তবে তাতে কোনো সমস্যা হওয়ায় সংস্থাটি ফের আর একবার আবেদন জানিয়েছে। সংস্থাটির বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেবে ‘সেন্ট্রাল ড্রাগ স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন’, তা দ্রুত জানাতে বলেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
এর কারণ ভারতে ৪৫ বছরের ঊর্ধ্বে যাদের বয়স ছিল তারাই কেবল ভ্যাকসিন নিতে পেরেছিলেন। তবে যে হারে করোনা কাবু করছে দেশটাকে তাতে গতকালই সিদ্ধান্ত হয়েছে নতুন প্রজন্মকে দেওয়া হবে ভ্যাকসিন। যাদের বয়স ১৮, মে মাসের ১ তারিখ থেকে নেওয়া যাবে ভ্যাকসিন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২০, ২০২১
ভিএস/এএ