গত মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দেশটির সুলাওয়াসি দ্বীপে অবৈধ ওই খনি ধসের ঘটনা ঘটে। এতে ১৮ জন জীবিত উদ্ধার করা হলেও কতোজন আটকা পড়েছেন তার সঠিক কোনো সংখ্যা জানা যায়নি।
ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার মুখপাত্র সুতোপো পুরো নুগরো জানিয়েছেন, সোমবার (০৫ মার্চ) থেকে উদ্ধারকর্মীর নিরলসভাবে ২৪ ঘণ্টাই কাজ করে যাচ্ছেন। দু’টি যন্ত্রের মাধ্যমে খনির মুখ পরিষ্কার করা হচ্ছে। যদিও ঝুঁকি থাকায় প্রথমদিকে হাতে কাজ করে খনির ভেতরে জীবিতদের অবস্থান নিশ্চিত করা হয়।
এরমধ্যে মঙ্গলবার (০৫ মার্চ) খনিতে পাথর ধসের ঘটনা ঘটলে কিছু সময়ের জন্য উদ্ধার কার্যক্রম স্থগিত রাখার কথাও জানান সুতোপো। আর এ অবস্থায় ভেতরে কারো জীবিত থাকার আশা ক্ষীণ বলেও মন্তব্য করেন স্থানীয় দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার মুখপাত্র আবদুল মুঈন পাপুতুংগান।
ধসে পড়া খনিটির ভেতরে ঠিক কতোজন আটকা পড়েছেন সে সংখ্যা নিশ্চিত না হওয়া গেলেও স্থানীয়দের ভাষ্যে তা ৫০ থেকে ১০০ হতে পারে।
এক বছর আগে দেশটির জাভা দ্বীপে খনি ধসের ঘটনায় অন্তত ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ২০১৬ সালে সুমাত্রার জাম্ভি প্রদেশে খনি দুর্ঘটনায় প্রাণহানি হয়েছে ১১ জনের।
বাংলাদেশ সময়: ০৫৩০ ঘণ্টা, মার্চ ০৭, ২০১৯
জেডএস