শীতের আমেজ শুরু হয়েছে প্রকৃতিতে। শরৎ বিদায় নিয়ে এখন বইছে হেমন্তের বাতাস।
সম্প্রতি ঋতু পরিবর্তনের ছোঁয়ায় কাশ্মীরের মুঘল উদ্যানসহ অন্যান্য এলাকার সৌন্দর্য বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। আর কাশ্মীরের সৌন্দর্য আগের তুলনায় বৃদ্ধি পাওয়ায় এখানে পর্যটকের সংখ্যা আবারো বৃদ্ধি পাবে বলে প্রত্যাশা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
কাশ্মিরের স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এই সময়ে মানুষ কাশ্মীরে আসার জন্য অপেক্ষা করে। আমরা চাই মানুষ কাশ্মীরে আসুক এবং শালিমার, নিশাত উদ্যানসহ অন্যান্য সৌন্দর্য ঘুরে দেখুক। এখানকার মতো এত রঙিন ফুল মানুষ আর কোথাও দেখতে পাবে না। প্রতি ঋতুতে এখানকার রূপ বদলায়। বসন্তে যেমন এখানে ফুল ফোটে, তেমনি শরতে এসে সেটা আরো বিকশিত হয়। আর এখন সময় সেই রং পরিবর্তনের। বিশেষ করে চিনারা গাছের পাতা এখন সবুজ থেকে সোনালি রঙে পরিণত হবে।
তারা জানান, করোনা ভাইরাসের কারণে কাশ্মিরে পর্যটকের সংখ্যা কমে গেছে। তাদের প্রত্যাশা, কাশ্মীরের নতুন এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে অন্য সময়ের তুলনায় আবারও পর্যটক বেশি সংখ্যায় আসা শুরু হবে।
প্রতিবছর ভারতের বিভিন্ন প্রান্তসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা নিশাত, শালিমার, হারওয়ান, মুঘল গার্ডেন এবং চশমাশাহি দেখতে ভিড় করেন কাশ্মীরে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং তুষারপাতের কারণে পর্যটকদের কাছে আলাদা কদর আছে কাশ্মীরের।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০২০
এইচএমএস/