মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের বিষয়ে চীন জানিয়েছে, তারা এ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করছে এবং পরিস্থিতির দিকেও নজর রাখছে।
মিয়ানমারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদার চীন।
দৈনিক সংবাদ সম্মেলনে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেন, ‘মিয়ানমারে কী ঘটেছে, তা আমরা লক্ষ করেছি এবং এখন আমরা পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়েও জানছি। চীন মিয়ানমারের প্রতিবেশী বন্ধু। আমরা আশা করি, সংবিধান এবং আইন মেনে সব পক্ষ সঠিকভাবে তাদের বিভেদ কাটিয়ে উঠতে পারবে এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনবে। ’
সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোরে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ত, ক্ষমতাসীন দলের নেত্রী অং সান সু চি-সহ শাসকদলের শীর্ষ কয়েকজন নেতাকে আটক করেছে দেশটির সেনাবাহিনী।
গত নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। তবে, এ ফলাফল নিয়ে মিয়ানমারের বেসামরিক সরকার এবং প্রভাবশালী সামরিক বাহিনীর মধ্যে কয়েকদিন ধরে দ্বন্দ্ব ও উত্তেজনা চলতে থাকায় এ সামরিক অভ্যুত্থান ঘটেছে বলে জানায় বিবিসি।
আরও পড়ুন>> **মিয়ানমারে সব ব্যাংক বন্ধ
**মিয়ানমারের সেনা অভ্যুত্থান নিয়ে যা বললো চীন
**মিয়ানমারে শান্তি ও স্থিতিশীলতা দেখতে চায় বাংলাদেশ
**সেনা অভিযানে সু চি ও মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি আটক
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০২১
এফএম