ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বর নিয়ে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বহু বছর ধরে গবেষণা করছেন। সেই গবেষণায় জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা যুগান্তকারী আবিষ্কার সামনে এনেছেন।
শনিবার(১৮ জুন) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের এই গবেষণা সম্প্রতি অনলাইন জার্নাল আরজিভ-এ প্রকাশিত হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটিতে এই গবেষণার তথ্য জমা দেওয়া হয়েছে। সেখানেই বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রায় ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে এই ধরনের কোনও বস্তুর সন্ধান করা হচ্ছিল।
জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্যামুয়েল লাই বলেন, এটি আমাদের নিজস্ব গ্যালাক্সির কৃষ্ণ গহ্বর থেকে প্রায় ৫০০ গুন বড়। আমাদের সৌর মণ্ডলের প্রতিটি গ্রহ অনায়াসে ব্ল্যাকহোলে প্রবেশ করে যাবে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই কৃষ্ণগহ্বরটি আমাদের ছায়াপথের সমস্ত আলোর থেকে প্রায় সাত হাজার গুন বেশি উজ্জ্বল।
এই প্রসঙ্গে অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান গবেষক ক্রিস্টোফার অঙ্কেন জানান, তারা বৃহৎ আকৃতির কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান পেয়েছেন। কিন্তু এই কৃষ্ণগহ্বরের কেন এতটা আলাদা, এতটা শক্তিশালী, এই বিষয়ে তারা গবেষণা শুরু করবেন।
সূত্র: এনডিটিভি
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৭ ঘণ্টা, জুন ১৭, ২০২২
ইআর