সোমবার(২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কমিশনের নির্ধারিত বৈঠকে তার বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, জালিয়াতির মাধ্যমে গুদাম লেজার ও খামাল খাট(উপরি লিখনের মাধ্যমে) ২০০৫ সালের ৩১ মার্চ সমাপনী মজুদ ৯৭.৫২৯ মেট্রিক টন চালের পরিবর্তে ২৭.৫২ লিপিবদ্ধ করেন।
এছাড়া ১০৪৫টি পাটের বস্তা আত্মসাত করে যার বাজার মূল্য তৎকালীন ১১ লাখ ৯৪ হাজার ৬৪৮ টাকা।
দুদক সূত্রে জানায়, নড়াইলের খাদ্য বিভাগের উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুধাংসু হালদার ২০০৫ সালের ৯ এপ্রিল নড়াইলের লোহাগড়া থানায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলাটি দায়ের করেন। মামলা নম্বর ১৪।
এছাড়া সব প্রকার তদন্ত শেষে মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সজেকা যশোরের উপ-সহকারী পরিচালক সৌরভ দাস তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়ার সুপারিশ করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন এই চার্জশিটের অনুমোদন দিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১৭
এসজে/পিসি