লিটন জেলা শহরের রেলগেট গোলপাতা হোটেল এলাকার বাসিন্দা।
দগ্ধ শিশুটির মা ঝরনা বেগম জানান, শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার দিকে তিনি সুরাইয়াকে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন।
ঝরনা আরও জানান, তার স্বামী লিটন দুই স্ত্রীর কথা গোপন করে তাকে তৃতীয় বিয়ে করেন। বিয়ের পর তিনি জানতে পারেন যে স্টেশন এলাকায় চোরাই মোবাইল ফোনের বেচাকেনাই স্বামীর ব্যবসা। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে লিটন তার সংসারের খরচ দেন না। প্রায়ই তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করেন।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মহিলা ওয়ার্ডের সার্জারি ওয়ার্ডের চিকিৎসক আনসার আলী বলেন, শিশুটি এখন আশঙ্কামুক্ত।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, এ ঘটনাটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১৭
ইউজি/এসআই