বেনাপোল চেকপোস্ট নোম্যান্সল্যান্ডে নির্মাণ করা হয়েছে অস্থায়ী শহীদ মিনার। সেখানে দুই বাংলার আমন্ত্রিত অতিথিরা ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
এখানে প্রস্তুত করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ২১শে মঞ্চ। এছাড়া প্রস্তুত রয়েছে স্বেচ্ছায় রক্তদানের ক্যাম্প। এখানে দুই বাংলার মানুষ স্বেচ্ছায় রক্তদান করবেন। পরে বাংলাদেশিদের রক্ত ভারতের রেডক্রস নেবে। আর ভারতীয়দের রক্ত সংগ্রহ করা হবে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংকে। এছাড়া নোম্যান্সল্যান্ডে আয়াজন রয়েছে দুই বাংলার যৌথ বইমেলা। দুই বাংলার বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা ফেস্টুন-ব্যানার নিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে আসতে শুরু করেছে।
বেনাপোল পৌর মেয়র আশরাফুল আলম লিটন বলেন, এ ধরনের ব্যতিক্রমী আয়াজনের মধ্য দিয়ে দুই বাংলার মানুষের মধ্যে ভাতৃত্ব বোধ ও সৌহার্দ্য বাড়বে।
অনুষ্ঠানের ইভেন্ট অর্গানাইজার কাঠ পেন্সিলের পরিচালক আব্দুস ছালাম সকাল সাড়ে ৯টায় বাংলানিউজকে জানান, ভাষা উৎসব আয়জনের সব প্রস্তুতি শেষ। এখন শুধু অতিথিদের আসার অপেক্ষা। দুই বাংলার যৌথ ভাষা দিবসের আয়োজক হচ্ছে ভারতের বনগাঁ পৌরসভা ও বেনাপোল পৌরসভা। অনুষ্ঠানের অনলাইন মিডিয়া পার্টনার বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৭
এজেডএইচ/এসআই