মিজারুল কায়েসের পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত হয়েছেন শহীদ মিনার চত্ত্বরে। রয়েছেন তার স্ত্রী ও মেয়েসহ অন্যরা।
বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার রয়েছেন তাদের মাঝে। তার সঙ্গে কথা হয় বাংলানিউজের। তিনি বলেন, আমার জীবনে মিজারুলের মতো এত মেধাবী মানুষ কম দেখেছি।
রাজনীতি বলুন, কূটনীতি, নন্দনতত্ত্ব সব বিষয়ে ছিল তার অপার জ্ঞান। যে কোনো বিষয়ে তার মত পাণ্ডিত্য কম মানুষেরই থাকে।
জাতি যেভাবে তাকে ব্যবহার করতে পারত তা করেনি এমন মত দিয়ে রামেন্দু মজুমদার বলেন বিশেষ করে জীবনের শেষভাগে তার সময়টি ভালো কাটেনি।
‘এতে অবশ্য মিজারুলের কিছু ক্ষতি হয়নি বরং আমরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি’ বলেন এই প্রখ্যাত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব।
মিজারুলের মরদেহ তখনও শহীদ মিনারে এসে পৌঁছায়নি। এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চত্বরে অনুষ্ঠিত হয় মিজারুল কায়েসের দ্বিতীয় জানাজা।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক, সাবেক ও বর্তমান রাষ্টদূত ছাড়াও তার সহকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩১ ঘণ্টা, মার্চ ২০,২০১৭
কেজেড/আরআর/এমএমকে