মঙ্গলবার ( ১০ এপ্রিল) ফেনী শহরের নিউ বানু মেডিকেল হলের ইনভয়েস চেক করে এ চিত্র ধরা পড়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সোহেল রানা বাংলানিউজকে জানান,ওষুধটি এলবিয়ম ফার্মাসিটিক্যালস কোম্পানির সিপ্রোফ্লক্সাসিন এন্টিবায়োটিক।
ফেনীর ড্রাগ সুপারিন্টেনডেন্ট সালমা সিদ্দিকা বাংলানিউজকে জানান, একই জেনেরিক ড্রাগের ক্ষেত্রে বেক্সিমকো/স্কয়ারের মুনাফা শতকরা ১২-২০ ভাগ। আর এ কোম্পানি নিচ্ছে ৩৪০ ভাগ। যা রীতিমত ডাকাতি বলা চলে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সোহেল রানা বাংলানিউজকে জানান, নীতিমালার চোখ ফাঁকি দিয়ে কিভাবে এটি সম্ভব সেটি যাথাযথ কর্তৃপক্ষের খতিয়ে দেখা আবশ্যক। এতো বিশাল মুনাফার ক্ষেত্রে ওষুধের মান নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে কি না সেটাও খতিয়ে দেখা আবশ্যক বলে মনে করেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সোহেল রানা। এটি জনগণের সঙ্গে এক বড় ধরণের প্রতারণা। এ ব্যাপারে শিগগিরই ড্রাগ প্রশাসনে জানানো হবে বলে জানান নির্বাহী তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৩৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০১৭
এসএইডি/বিএস