এলাকাবাসী প্রতিদিনই ময়লা ফেলছে সেখানে। তাই ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হওয়া জায়গাটায় দুর্গন্ধে টেকা দায়।
বৃহস্পতিবার (২৭ এপ্রিল) সরেজমিনে খাজা নাজিমুদ্দিন হল ও পাবলিক লাইব্রেরিতে গেলে এমন চিত্রের দেখা মেলে। এতো দুর্গন্ধের কারণেই এ লাইব্রেরি দিনের পর দিন পাঠক শূন্য থাকে বলেই দাবি এলাকাবাসীর। তবে কিছু পাঠক নাম লিখিয়ে বই তুলে বাসায় নিয়ে পড়েন।
মো. আলতাফ উদ্দিন নামে এক পাঠক বাংলানিউজকে বলেন, এ লাইব্রেরিতে বই পাঠের পরিবেশ বেশ সুন্দর। কিন্তু গেটের পাশেই ডাস্টবিন হওয়ায় এখানে তো বসে থাকাই কঠিন হয়ে উঠেছে? এভাবে কি আর বইয়ে মনোযোগ দেওয়া যায়? এই ডাস্টবিনের একটি সুরাহা না হলে আমরা পাঠকরা যাবো কোথায়?
খাজা নাজিমুদ্দিন হল ও পাবলিক লাইব্রেরির আজীবন সদস্য এবং স্থানীয় পৌরসভার কাউন্সিলর মো. জিয়াউর রহমান নওশাদ বাংলা নিউজকে বলেন, অত্র এলাকার প্রায় ১৫০ পরিবারের একমাত্র ময়লা ফেলার স্থান এটি। সারদিনের জমানো ময়লা নিয়ে যান পৌরসভার কর্মীরা। তবে এই ডাস্টবিনের ময়লার দুর্গন্ধ নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত। এর একটা সঠিক সুরাহার চেষ্টা চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০২ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৯, ২০১৭
জেডএম/