রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে সোনা চোরাচালানের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য দিয়েছেন দিলদার। আর এই তথ্য তাদের বিরুদ্ধে দায়েরককৃত মামলা ও আগামীতে সোনা চোরাচালান রোধে সহায়ক হবে বলে মনে করছে শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ।
সোমবার (৬ নভেম্বর) বাংলানিউজকে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের বিশ্বস্ত একটি সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্রটি জানায়, আপন জুয়েলাসের্র তিন মালিকের কাছ থেকে তাদের সকল সম্পদের তথ্য নেওয়া হয়েছে। কিভাবে তারা এত সম্পদের মালিক হয়েছেন তারও তথ্য নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তারা কিভাবে সোনা আমদানি বা গ্রাহকদের কাছ থেকে কিনতেন তারও তথ্য নেওয়া হয়েছে। তবে দিলদার আহমেদ সোনা চোরাচালানের দারুণ কিছু তথ্য দিয়েছেন। যা আগামীতে সোনা চোরাচালানকারীদের ধরতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
রোববার (৫ অক্টোবর) ভোরে জেলহাজত থেকে তাদের শুল্ক গোয়েন্দার সদর দপ্তরে আনা হয় বেলা সাড়ে ১১ টায়।
গতকাল সারাদিন তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ফরিদ আহমেদ, মো. জাকির হোসেন ও শিপু সরকার। জিজ্ঞাসাবাদে তদন্তকারীরা সোনা চোরাচালান ও মানিলন্ডারিং বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন বলে জানা গেছে। এগুলো তদন্ত ও বিচারিক কাজে সহায়ক হবে।
এর আগে গত ২ নভেম্বর অক্টোবর সিএমএম আদালত শুল্ক গোয়েন্দার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শেষে সোমবার সকাল সাড়ে ১০ টায় আসামিদের সিএমএম কোর্টে সোপর্দ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১১২ ঘণ্টা, নভেম্বর ৬,২০১৭
এসজে/আরআই